করোনা ভাইরাসের প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে সাভারের সর্ববৃহৎ পাইকারী কাচাঁ বাজার হস্তান্তর করা হয়েছে। এবং রমজানে যেন বাজার মূল্য স্বাভাবিক রাখার জন্য বাজারের ইজারা মওকুফ করলেন মনিরুল হক মুকুল।
নির্ধারিত দূরত্ব বজায় রেখেই চলছে বেচা-কেনা। সাভারের সর্ববৃহৎ পাইকারী কাচাঁ বাজার হওয়ায় স্থাণীয়দের জন্য এ বাজারটি বেশ গুরুত্বপূর্ন। তাই ভির এড়াতে বাজারটি পূর্বের স্থান থেকে হস্তান্তর করে গেন্ডা টিয়াবাড়ি সংলগ্ন মধুমতি টাইল কারখানার পাশে বসানো হয়েছে। আর বাজারটিতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে জমে উঠেছে বেচা-কেনা।
জানা গেছে, করোনাভাইরাসের প্রভাবে নিন্মআয়ের জনসাধারণ চরমভাবে বেকায়দায় পড়ে। দুর্যোগ এমুহূর্তে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ এলাকার জনসাধারণ এবং ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে সর্ববৃহৎ পাইকারী কাচাঁ বাজার ইজারা মুক্ত করেন মনিরুল হক মুকুল। এতে এ সব বাজারে ন্যায্যমূল্যে পণ্য ক্রয় করতে পারবে জনসাধারণ।
কামরুল নামে এক ব্যবসায়ী জানান, দেশ এবং দশের স্বার্থে তারা বাজার হস্তান্তর করতে সমর্থন করেছেন। এবং তারা পূর্বের বাজারের থেকে বেশি সাতছন্দে বেচা-বিক্রি করতে পারছে। বাজার কমিটি তাদের সকল ভাবে সহযোগিতা করছে।
দেলোয়ার নামে আরও এক ব্যবসায়ী বলেন, আমাদের সুবিধার্থে, বাজার কমিটি কোন ইজারা নিবে না। এবং রমজানে ন্যায্যমূল্যে পণ্য বিক্রি করতে বলা হয়েছে।
এবিষয়ে মনিরুল হক মুকুল জানান, বরাবরই আমরা শুনি, রমজান মাসে পণ্যের দাম বৃদ্ধির কথা সেজন্য আমরা জনসাধারণ এর কথা বিবেচনা করে বাজার কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়ে বাজার এর ইজারা মওকুফ করেছি। যেন জনসাধারন ন্যায্যমূল্যে পন্য ক্রয় করতে পারে এবং করোনা ভাইরাসের প্রভাব থেকে রক্ষা পেতে আমরা বাজার হস্তান্তর করি কারন জনসাধারণ যেন সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে বাজার করতে পারে