শনিবার সন্ধ্যায় কোতয়ালী থানা পুলিশ তাকে আটক করে। রবিবার বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এই বিষয়ে কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোরশেদ আলম জানান, মানিল্ডারিং মামলায় অভিযুক্ত থাকায় আমরা তাকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছি।
ঢাকার কাফরুল থানায় দায়েরকৃত মানি লন্ডারিং মামলায় এ পর্যন্ত ফরিদপুরের আলোচিত রুবেল-বরকত, লেভী-বিল্লাল, ফারহান-শামীমসহ বেশ কয়েকজন দাপুটে নেতা জেলা হাজতে রয়েছেন। গোয়েন্দা পুলিশের কাছে দেওয়া তথ্য মতে ২০০০ কোটি টাকা তারা অবৈধভাবে বিদেশে পাচার করেছে।
এই মামলায় অভিযুক্ত অনেক ব্যক্তি এখনও ধরা ছোয়ার বাহিরে রয়েছেন। আবুর গ্রেফতারে এলাকায় সস্তি ফিরেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার অনেক ব্যবসায়ী রাজনৈতিক বলেন কিছুদিন পূর্বে একটি মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাবরনের পর সম্প্রতি বেরিয়ে এসে আবারও তিনি তার পূর্বের অপরাধ জগৎকে সক্রিয় করছিলেন।
তাদের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে ডিগ্রিচর ইউনিয়নের গ্রাম আদালত ভাংচুর ও ইউ,পি চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু ফকির হত্যা প্রচেষ্টা মামলা রয়েছে।
এছাড়া সে সহ তার সহযোগিদের বিরুদ্ধে চাদাঁবাজি সহ একাধিক অপরাধমূলক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে। সম্প্রতি একটি চাঁদাবাজী মামলায় কারাবরনের পর উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বের হয়েছিলেন।
অন্যদিকে আবু ফকিরের পরিবারের সাথে এ বিষয়ে কথা বলতে যোগাযোগের চেষ্টা করলে কাউকে না পাওয়ায় তাদের বক্তব্য জানা যায়নি।