• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং
কামারখালীর মধুমতী ও গড়াই নদীতে পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিয়েছে ভাঙন

মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়নের ওপর দিয়ে প্রবাহিত মধুমতী এবং গড়াই নদীর পানি কমতে শুরু করেছে এবং একইসঙ্গে নদীর কুলসংলগ্ন ফুলবাড়ী ও গন্ধখালী গ্রামে বসবাসরত প্রায় অর্ধশতাধিত পরিবারের ঘরবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হতে চলেছে। নদীর তীরবর্তী বাসিন্দারা এখন মাথা গোঁজার ঠাঁই পাচ্ছেন না।

সরেজমিনে দেখা গেছে, কামারখালী ইউনিয়নের চরকসুন্দি, আড়পাড়া, সরবরাজ, বকসিপুর, গয়েশপুর, চর-গয়েশপুর, সালামতপুর এবং দয়ারামপুর, ফুলবাড়ী, গন্ধখালী গ্রামের নদীর কুলের প্রায় দুই শতাধিক পরিবার এখনো পানিবন্দি। নিরাপদে বাড়িতে থাকা, চলাচল করা এবং গবাদি পশু নিয়ে চরম বিপদে আছেন তারা।

এসব গ্রামের গরিব মানুষ কাজকর্ম করতে না পারায় অনাহারে-অর্ধাহারে জীবন যাপন করছেন। মধুখালী বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী অাব্দুর রউফের বাড়ি ও স্মৃতি জাদুঘর যাবার একমাত্র রাস্তাটি এলাকাবাসী বাশের বাধ দিয়ে চলাচলের চেষ্টা করলেও প্রচন্ড স্রতে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।

এ ব্যাপারে কামারখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জাহিদুর রহমান বিশ্বাস বাবু বলেন, আমার ইউনিয়নে নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে ছয়টি গ্রামে বন্যা হয়েছে। প্রায় দুই শতাধিক পরিবার পানি বন্দী এবং পানি কমতে শুরু করেছে। আর ঐ এলাকার অর্ধশতাধিক পরিবারের বসতবাড়িসহ নদীভাঙনের কবলে পড়েছে।

এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুলতান মাহমুদ জানান, আমরা কামারখালী মধুমতী থেকে ভাটিয়াপাড়া পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১১ কিলোমিটার নদীভাঙনে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছি। মূলত স্থায়ী বাঁধ প্রকল্প বাস্তবায়ন করাই আমাদের লক্ষ্য।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

এপ্রিল ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« মার্চ    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।