বিজয় পোদ্দার, ফরিদপুর :
ফরিদপুরের নৌ বন্দর সি এন্ড বি ঘাট অচলের ষড়যন্ত্র চলছে বলে অভিযোগ করলেন স্থানীয় জন প্রতিনিধি ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মেহেদী হাসান মিন্টু ফকির।
তিনি বলেন দীর্ঘদিন নাব্যতা সংকটের কারনে ঘাট অচল হয়েছিল। শ্রমিকদের কর্মসংস্থানের অভাব ও কৃষি পণ্য রপ্তানি আমদানী ক্ষেত্রে ব্যাপক ব্যহত হয়ে আসছিল।
সাম্প্রদিক সময়ে এলকাবাসীর অনুরোধ আর সংবাদপত্র মিডিয়ার প্রতিবেদনের পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ নাব্যতা ফেরাতে জরুরী ভাবে কাজ শুরু করে। খনন কাজে উত্তেলিত বালু ফেলাবার জায়গার অভাব দেখা দেয়। জন স্বার্থে আমি কয়েকটি জমি ভাড়া নিয়ে কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করি এই জন্য যে খননের মাধ্যমে সি এন্ড বি ঘাটটি নাব্যতা ফিরে পাক।
কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে একটি চক্র এই ভাল কাজে চক্রান্ত করছে। স্থানীয় কয়েক ব্যক্তিকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা হচ্ছে যা সত্য নয়।
ডিক্রির চর ইউনিয়নের আইজুদ্দিন মাতুব্বর ডাঙ্গীর বাসিন্দা হালিমা বেগম জানান, আমাকে বা আমার পরিবারকে স্থানীয় চেয়ারম্যান কোন হুমকী দেয়নি। আমি সেদিন কয়েক লোকের শিখিয়ে দেওয়া কথা বলেছিলাম যা ঠিক হয়নি। ঘাট এলাকার বিষয়ে অনুসন্ধানে জানা যায় ফরিদপুর বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে এই বন্দরটি বিশেষ ভূমিকা রাখে। ঘাটের আদিপত্য বিস্তার নিয়ে দুটি পক্ষ দীর্ঘকাল বিরোধ চলে আসছে।
গত বছর এই নৌবন্দর ঘাটটি কোটি টাকারও বেশি ইজারা নিয়ে দখলে যেতে পারেননি ইউপি চেয়ারম্যান গং। পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ খাস কালেকশনের যেতে বাধ্য হন।
সাধারণ ব্যবসায়ী এলাকার মানুষ জানান, গ্রুপিং আমরা বুঝি না ঘাট সচল রাখতে নাব্যতা (গাঙ্গের গভীরতা তৈরী করে পানি থাকা প্রয়োজন)।