• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ ইং
শীতে সর্দি-কাশি থেকে সুস্থ হওয়ার ঘরোয়া উপায়

ছবি সংগৃহিত

শীত কড়া নাড়ছে দোরগোড়ায়। ইতোমধ্যে উত্তরের হাওয়ায় মৃদু শীতলতা অনুভূত হতে শুরু করেছে। শীতে কমবেশি সবাই সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন। ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হলে দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন। আসুন জেনে নেই যেসব ঘরোয়া উপায়গুলো:

# বিশ্রাম: ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে পর্যাপ্ত বিশ্রামের প্রয়োজন। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হলে নিয়মিত কাজগুলো বাতিল করে ঘুমকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং দ্রুত ফ্লু থেকে আরোগ্য লাভ করতে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি।

# তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ: নাক, গলা মুখ আর্দ্র রাখতে সহায়তা করে পানি এবং তরল জাতীয় খাবার। সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হলে প্রচুর পানি পানের পাশাপাশি স্যুপ, ডাব, হারবাল চা খেতে পারেন। পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল জাতীয় খাবার খেতে হবে।

# জিংক গ্রহণ: রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান। এটি শরীরে শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদনে সহায়তা করে যেটি জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে ফ্লু ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং এর কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। মসুরের ডাল, ছোলা, বাদাম, শিমের বিচি, বীজ, দুগ্ধজাত খাবার এবং দুধ জিংকের ভালো উৎস।

#শীতে সর্দি-কাশি থেকে সুস্থ হওয়ার ঘরোয়া উপায় লবণ পানিতে গার্গল: ফ্লুতে আক্রান্ত হলে স্বরভঙ্গ হতে পারে। এ থেকে মুক্তি পেতে দিনে কয়েকবার লবণ পানিতে গার্গল করতে পারেন। এতে কাশি এবং গলাব্যথা কমাতে সহায়তা করে।

# উষ্ণ পানিতে ভাপ নেওয়া: সর্দি-কাশি ও ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে মুক্তি পেতে লবণ পানিতে গার্গল করার মতোই বেশ কার্যকর উষ্ণ পানিতে ভাপ নেওয়া। উষ্ণ বাতাস সর্দি কমাতে এবং ফুসফুস সচল রাখতে সহায়তা করে। সকাল-বিকেল উষ্ণ পানিতে ভাপ নিয়ে ফ্লু থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
# হারবাল চা: রসুন, আদা, হলুদ এগুলোতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। এই হারবাল চা দ্রুত ফ্লু থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে। হারবাল চা গলাব্যথা থেকে মুক্তি দেয় এবং নাক পরিষ্কার রাখে।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

মার্চ ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« ফেব্রুয়ারি    
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।