• ঢাকা
  • বুধবার, ২৭শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ইং
আলফাডাঙ্গায় ভাড়াটিয়ার বিরুদ্ধে জমি জবর দখলের অভিযোগ আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের হেলেঞ্চা বাজারের মৃত রজ্জাক মেম্বরের ঘরের ভাড়াটিয়া মহব্বত হোসেন শিমুল ও বাজারের ব্যবসায়ী মনজুর হোসেন গংদের বিরুদ্ধে জবর দখলের অভিযোগ করছেন তার ছেলে ওবায়দুর রহমান। সরেজমিন প্রতিবেদন ও লিখিত অভিযোগ সুত্রে জানা যায় মহব্বত হোসেন শিমুল ও মনজুর হোসেন গংরা ২ দশক আগে ভাড়াটিয়া হিসাবে কোন লিখিত ছাড়াই মৌখিক বিশ্বাসে মৃত রজ্জাক মেম্বরের বাজারের ঘরে ব্যবসা শুরু করে। তার জীবদশ্যায় ভাড়াটিয়ারা নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করে এবং তার মৃত্যুর পরও কিছুদিন পরিশোধ করে হঠাৎ ভাড়াটিয়া গংরা মালিকানা দাবি করে ভাড়া দেয়া বন্ধো করে দেয়দ। এ ব্যাপারে স্থানীয় ভাবে একাধিকবার শালিস দরবার ডাকা হলেও তারা হাজির হয়ে মালিকানা সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেখাতে পারে নাই নাই। কাগজ কাছে নেই বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে স্থানীয়দের ম্যানেজ করে জবর দখলের ভিত্তিতে ব্যববসা করে যাচ্ছে এ ব্যাপারে কয়েকবার পুলিশে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার হয়নি। কারন মহব্বত হোসেন শিমুল পুলিশের এস আই হওয়ায় পুলিশ জবর দখলকারি দের পক্ষ নিয়ে জমির প্রকৃত মালিক মৃত রজ্জাক মেম্বরের ছেলেদের বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে তাড়িয়ে দেয়। অন্য দিকে স্থানীয় প্রভাবশালী ও পুলিশের দাপট দেখিয়ে অবৈধ ভাবে প্রায় ২ দশকেরও বেশি সময় ধরে বাজারের ৮ শতাংশ (এস এ খতিয়ানের ৩৯২ এর ১৬২৩ দাগে) মূল্যবান ঘরসহ জায়গা জবর দখল করে আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বৈশ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার পতনের পরে মৃত রজ্জাক মেম্বরের ছেলে ওবায়দুর রহমান অন্তবর্তীকালিন সরকারের উপদেষ্টা এবং আলফাডাঙ্গা থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা অফিসার বরাবর অবৈধ দখলদারিত্বদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। জবরদখলকারিরা এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় নাম প্রকাশ না করার সর্তে সাধারন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। এলাকায় পুলিশের এস আই মহব্বত হোসেন শিমুল ও মনজুর হোসেন গংরাদের বিরুদ্ধে বহু সরকারি ও মালিকানা জমি প্রতারনার মাধ্যমে ভোগ দখলের অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে বাজার বনিক সমিতির সভাপতি ওই এলাকার চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব পান্নু মিয়া বলেন জমি নিয়ে কিছু ঝামেলা আছে। জমির জবরদখলকারি মহববত হোসেন শিমুল এবং মনজুর হোসেন গংরা তাদের মালিকানা রয়েছে মর্মে সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন কিন্ত কোন কাগজ দেখাতে পারে নাই। ব্যবসায়িদের দাবি কোন অসুভ শক্তির হাত না থাকলে সঠিক তদন্ত হলে রজ্জাক মেম্বরের এতিম ছেলেরা তাদের জবর দখলকৃত সম্পত্তি ফিরে পেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন। ইতোমধ্য জমি উদ্ধারে রজ্জাক মেম্বরের ছেলেরা আদালতের আশ্রয় নিয়েছে। কিন্ত আদালতের দীর্ঘসুত্রিতার কারনে ঘোর প্যাঁচের মধ্যে রয়েছে বলে তারা প্রতিবেদকের কাছে আক্ষেপ করেন । এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ সেলিম রেজা প্রতিবেদককে জানান আমার আগের অফিসারের সময়ে দরখাস্ত দেয়া ছিল কি না? বিষয়টি আমার জানা নেই।

 

আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের হেলেঞ্চা বাজারের মৃত রজ্জাক মেম্বরের ঘরের ভাড়াটিয়া মহব্বত হোসেন শিমুল ও বাজারের ব্যবসায়ী মনজুর হোসেন গংদের বিরুদ্ধে জবর দখলের অভিযোগ করছেন তার ছেলে ওবায়দুর রহমান। সরেজমিন প্রতিবেদন ও লিখিত অভিযোগ সুত্রে জানা যায় মহব্বত হোসেন শিমুল ও মনজুর হোসেন গংরা ২ দশক আগে ভাড়াটিয়া হিসাবে কোন লিখিত ছাড়াই মৌখিক বিশ্বাসে মৃত রজ্জাক মেম্বরের বাজারের ঘরে ব্যবসা শুরু করে। তার জীবদশ্যায় ভাড়াটিয়ারা নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করে এবং তার মৃত্যুর পরও কিছুদিন পরিশোধ করে হঠাৎ ভাড়াটিয়া গংরা মালিকানা দাবি করে ভাড়া দেয়া বন্ধো করে দেয়দ। এ ব্যাপারে স্থানীয় ভাবে একাধিকবার শালিস দরবার ডাকা হলেও তারা হাজির হয়ে মালিকানা সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র দেখাতে পারে নাই নাই। কাগজ কাছে নেই বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে স্থানীয়দের ম্যানেজ করে জবর দখলের ভিত্তিতে ব্যববসা করে যাচ্ছে এ ব্যাপারে কয়েকবার পুলিশে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার হয়নি। কারন মহব্বত হোসেন শিমুল পুলিশের এস আই হওয়ায় পুলিশ জবর দখলকারি দের পক্ষ নিয়ে জমির প্রকৃত মালিক মৃত রজ্জাক মেম্বরের ছেলেদের বিভিন্ন রকম ভয়ভীতি দেখিয়ে তাড়িয়ে দেয়। অন্য দিকে স্থানীয় প্রভাবশালী ও পুলিশের দাপট দেখিয়ে অবৈধ ভাবে প্রায় ২ দশকেরও বেশি সময় ধরে বাজারের ৮ শতাংশ (এস এ খতিয়ানের ৩৯২ এর ১৬২৩ দাগে) মূল্যবান ঘরসহ জায়গা জবর দখল করে আছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বৈশ্যম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার পতনের পরে মৃত রজ্জাক মেম্বরের ছেলে ওবায়দুর রহমান অন্তবর্তীকালিন সরকারের উপদেষ্টা এবং আলফাডাঙ্গা থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা অফিসার বরাবর অবৈধ দখলদারিত্বদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। জবরদখলকারিরা এলাকার প্রভাবশালী হওয়ায় নাম প্রকাশ না করার সর্তে সাধারন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। এলাকায় পুলিশের এস আই মহব্বত হোসেন শিমুল ও মনজুর হোসেন গংরাদের বিরুদ্ধে বহু সরকারি ও মালিকানা জমি প্রতারনার মাধ্যমে ভোগ দখলের অভিযোগ রয়েছে। এ ব্যাপারে বাজার বনিক সমিতির সভাপতি ওই এলাকার চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব পান্নু মিয়া বলেন জমি নিয়ে কিছু ঝামেলা আছে। জমির জবরদখলকারি মহববত হোসেন শিমুল এবং মনজুর হোসেন গংরা তাদের মালিকানা রয়েছে মর্মে সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন কিন্ত কোন কাগজ দেখাতে পারে নাই। ব্যবসায়িদের দাবি কোন অসুভ শক্তির হাত না থাকলে সঠিক তদন্ত হলে রজ্জাক মেম্বরের এতিম ছেলেরা তাদের জবর দখলকৃত সম্পত্তি ফিরে পেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন। ইতোমধ্য জমি উদ্ধারে রজ্জাক মেম্বরের ছেলেরা আদালতের আশ্রয় নিয়েছে। কিন্ত আদালতের দীর্ঘসুত্রিতার কারনে ঘোর প্যাঁচের মধ্যে রয়েছে বলে তারা প্রতিবেদকের কাছে আক্ষেপ করেন । এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ সেলিম রেজা প্রতিবেদককে জানান আমার আগের অফিসারের সময়ে দরখাস্ত দেয়া ছিল কি না? বিষয়টি আমার জানা নেই।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

সেপ্টেম্বর ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« আগষ্ট    
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।