• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং
সালথায় মুকুলে ভরে যাচ্ছে আমগাছ

মনির মোল্যা, সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি :

শীত-বসন্ত মৌসুমের মাঝামাঝিতে ফরিদপুরের সালথায় মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে আমগাছ। এ মৌসুমে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের প্রতিটি এলাকায় আমগাছ গুলোতে দেখা যাচ্ছে প্রচুর মুকুল। যাবতীয় ফলের মধ্যে আম অন্যতম একটি ফল। আজও একটি প্রথা এই এলাকায় বিরাজ করছে, আম-দুধ দিয়ে জামাই আদর করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আম খাওয়ার ধুম পড়ে থাকে। তাই আমের প্রতি অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়।

উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, অন্যান্য ফলের চেয়ে আম একটি সুস্বাদু ফল। আম খাওয়া ছাড়াও, এটি বাজারে বিক্রি করে সংসারের কাজে খরচ করা যেতে পারে। এজন্য আম গাছ বেশি করে লাগানো হয়ে থাকে। আগের চেয়ে এবছর আমগাছে মুকুল অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। আমগাছের মুকুল ধরে রাখতে প্রতিটি গাছের যত্ন নেওয়া হচ্ছে। যদুনন্দী ইউনিয়নের খারদিয়া গ্রামের আম চাষী মিশ্র ঠাকুর বলেন, আমার আমগাছের বাগান আছে, এবার গাছে প্রচুর মুকুল দেখা যাচ্ছে, মুকুল ভাল রাখার জন্য গাছে ঔষধ দেওয়া হয়েছে। ছত্রাক থেকে যদি মুকুল রক্ষা পায় তাহলে আমের ফলন ভাল হবে। এছাড়াও অনেক দরিদ্র পরিবার আছে, যাদের বাড়িতে থাকা গাছের আম বিক্রি করে ৩ মাসের সংসার চালিয়ে থাকেন। তাই আম গাছের প্রতি মানুষের গুরুত্ব অপরিসীম।

উপজেলা কৃষি অফিসার জীবাংস দাস জানান, এই এলাকায় এ বছরে আমগাছে প্রচুর মুকুল এসেছে। আমের মুকুল ভাল রাখার জন্য ছত্রাকনাশক নোইন পাউডার ও যেকোন একটি কিটনাশক ঔষধ সংমিশ্রন করে গাছে স্প্রে করতে হবে। তাহলেই আমের ভাল ফলন হতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে।
শীত-বসন্ত মৌসুমের মাঝামাঝিতে ফরিদপুরের সালথায় মুকুলে মুকুলে ভরে গেছে আমগাছ। এ মৌসুমে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের প্রতিটি এলাকায় আমগাছ গুলোতে দেখা যাচ্ছে প্রচুর মুকুল। যাবতীয় ফলের মধ্যে আম অন্যতম একটি ফল। আজও একটি প্রথা এই এলাকায় বিরাজ করছে, আম-দুধ দিয়ে জামাই আদর করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আম খাওয়ার ধুম পড়ে থাকে। তাই আমের প্রতি অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়।

উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, অন্যান্য ফলের চেয়ে আম একটি সুস্বাদু ফল। আম খাওয়া ছাড়াও, এটি বাজারে বিক্রি করে সংসারের কাজে খরচ করা যেতে পারে। এজন্য আম গাছ বেশি করে লাগানো হয়ে থাকে। আগের চেয়ে এবছর আমগাছে মুকুল অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। আমগাছের মুকুল ধরে রাখতে প্রতিটি গাছের যত্ন নেওয়া হচ্ছে। যদুনন্দী ইউনিয়নের খারদিয়া গ্রামের আম চাষী মিশ্র ঠাকুর বলেন, আমার আমগাছের বাগান আছে, এবার গাছে প্রচুর মুকুল দেখা যাচ্ছে, মুকুল ভাল রাখার জন্য গাছে ঔষধ দেওয়া হয়েছে। ছত্রাক থেকে যদি মুকুল রক্ষা পায় তাহলে আমের ফলন ভাল হবে। এছাড়াও অনেক দরিদ্র পরিবার আছে, যাদের বাড়িতে থাকা গাছের আম বিক্রি করে ৩ মাসের সংসার চালিয়ে থাকেন। তাই আম গাছের প্রতি মানুষের গুরুত্ব অপরিসীম।

উপজেলা কৃষি অফিসার জীবাংস দাস জানান, এই এলাকায় এ বছরে আমগাছে প্রচুর মুকুল এসেছে। আমের মুকুল ভাল রাখার জন্য ছত্রাকনাশক নোইন পাউডার ও যেকোন একটি কিটনাশক ঔষধ সংমিশ্রন করে গাছে স্প্রে করতে হবে। তাহলেই আমের ভাল ফলন হতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

এপ্রিল ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« মার্চ    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।