নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা তল্লা মসজিদে গ্যাসের লিকেজ বা এসি থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধদের মধ্যে এ পর্যন্ত ২১ জন মারা গেছেন। শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাদের মৃত্যু হয়।
চিকিৎসাধীন বাকি ২৩ জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। বেশিরভাগের শ্বাসনালীসহ শরীরের ৯০ শতাংশের বেশি পুড়ে গেছে।
শুক্রবার গভীর রাত থেকে শনিবার রাত পৌনে ১১ টা পর্যন্ত যারা মারা গেছেন তারা হলেন- মসজিদের মুয়াজ্জিন দেলোয়ার হোসেন (৪৫), সাব্বির (২২), জুনায়েদ (৭), জামাল (৪০), জুবায়ের (১৪), হুমায়ূন কবির (৭০), মোস্তফা কামাল (৩৪), ইব্রাহিম (৪৩), রিফাত (১৮), জুনায়েদ (১৭), কুদ্দুস বেপারী (৭২), রাশেদ (৩০), জয়নাল (৫০), মাইনুদ্দিন (১২), নয়ন (২৭) কাঞ্চন হাওলাদার (৫০), মো. রাসেল (৩৪) ও বাহার উদ্দিন (৫৫), মসজিদের ইমাম মো. আব্দুল মালেক (৬০) ও মিজান (৩৪) সাংবাদিক নাদিম(২০) ।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে এখনো ভর্তি আছেন ফরিদ (৫৫), শেখ ফরিদ (২১), মনির (৩০), আবুল বাসার মোল্লা (৫১), শামীম হাসান (৪৫), মো. আলী মাস্টার (৫৫), মো. কেনান (২৪), নজরুল ইসলাম (৫০), রিফাত (১৮), আব্দুল আজিজ (৪০), , হান্নান (৫০), আব্দুস সাত্তার (৪০), জুলহাস উদ্দিন (৩০), আমজাদ (৩৭), মামুন (২৩) এবং ইমরান (৩০)।