আসনের বর্তমান এমপি সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরীর পক্ষ থেকে থেমে নেই অসহায় দরিদ্র মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম। আর এসব খাদ্য সামগ্রী দিনরাত অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করছেন তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না ও গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম। এতে করে ভয়াবহ করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সময় অসহায় হতদরিদ্র মানুষের পাশে এমপির পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যহত রাখায় কিছুটা হলেও সস্তি পাচ্ছে অসহায় হতদরিদ্র পরিবার গুলো। জানা গেছে,  বর্তমানে দেশে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে নিজেকে ও পরিবারের সদস্যদের বাঁচাতে সবাই ঘর বন্দী হয়ে পড়েছেন। এমনকি কাজ কর্ম পর্যন্ত বন্ধ হয়ে পড়েছে। যার ফলে বেশি বিপদে পড়েছে নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ। তারা না পারছেন বাড়ির বাহিরে যেতে না পারছেন কাজ কর্ম করতে। যদি তারা কাজ কর্ম করতে না পারেন তাহলে পরিবার পরিজন নিয়ে বাঁচবে কিভাবে বলে চরম হতাশ হয়ে পড়েছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের ছিন্নমূল মানুষরা। ঠিক তখনই তাদের মাঝে দেবতা হয়ে হাজির হয়েছেন বরেন্দ্র অঞ্চলের পোড়া মাটির সন্তান ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি। জানা গেছে, তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলার জনসাধারণের মধ্যে নিম্ন আয়ের সাধারণ মানুষের তালিকা করে প্রতিদিন এমপির প্রতিনিধি তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না ও গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম বাড়ি বাড়ি গিয়ে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন। এছাড়াও মধ্যে বৃত্ত হোক আর নিম্ন বৃত্ত হোক কেউ যেন খাদ্যের অভাবে না খেয়ে থাকে সেই জন্য এমপির পক্ষ থেকে করা হয়েছে হটলাইন। এতে করে যে কেউ খাদ্য সংকটে পড়লে এমপির হটলাইনে ফোন আথবা এসএমএস করে খাদ্য সামগ্রী নিতে পারবেন। হটলাইনে ফোন আথবা এসএমএস দেয়া মাত্র এমপির প্রতিনিধিরা ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে ছুটে যাচ্ছেন তাদের বাড়ি বাড়ি। এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর এমন ব্যতিক্রম হটলাইন ইতিমধ্যে জনসাধারণের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

রাজশাহী-১(তানোর-গোদগাড়ী) আসনের সাংসদ ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, দেশের এমন মহামারি করোনা ভাইরাস দুঃসময়ে যদি আমি তাদের পাশে মানবতার হাত নিয়ে না দাঁড়াই তাহলে কখন দাঁড়াব। আর কে বা তাদের পাশে দাঁড়াবে। তাই যতদিন করোনা ভাইরাস দূর না হবে ততদিন তাদের পাশে মানবতার হাত নিয়ে আমি এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী থাকব বলে জানান।