মনির মোল্যা, সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি:
ফরিদপুরের সালথায় শারিরীক প্রতিবন্ধী খোকন সাহার জমি জবর দখলের অভিযোগ উঠেছে এক নারীর বিরুদ্ধে। শুধু জমি দখল করে ক্ষ্যান্ত নয় ওই নারী। খোকন সাহার নামে মামলা দিয়েও হয়রানি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযুক্ত নারীর কবলে পড়ে নিঃশ্ব হতে চলেছে খোকন সাহা। খোকনের বাড়ি উপজেলা সদরের সাহা পাড়ায়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সালথা বাজারে চালকলের ব্যবসা করছেন। ওই নারী তার প্রতিবেশী।
প্রতিবন্ধী খোকন সাহা অভিযোগ করে বলেন, ২০১০-১১ সালে সালথা পাটপাশা মৌজার (৩৪৬-৩৫৪-৩৫৫-৩৩৪-৩৩৬-৩৫১) দাগের মোট ১০৬ শতাংশ জমি ক্রয় করি প্রতিবেশী বিপুল সাহার নিকট থেকে। কিন্তু আমার ক্রয়কৃত জমির ভিতরে বিপুল সাহার চাচী সবিতার রানী সাহার জমি আছে বলে দাবী করেন তিনি। একপর্যায় আমার ক্রয়কৃত ১০৬শতাংশ জমির ভিতর থেকে ১৬শতাংশ জমি গোপনে বিক্রি করে দেয় সবিতা রানীর স্বামী নির্মল সাহা ও তার পরিবার। এখন আমি আমার জমির সীমানা নির্ধারণ ও গাছ কাটতে গেলে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি ও বাধা দেয়া হয়।
তিনি আরো বলেন, জমি নিয়ে বিরোধের বিষয়টি স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবগত করা হলে সবিতা রানী আমার উপর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে জাল দলিল করার অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করে। মামলার পর এখন দেশ ছাড়া করার হুমকি-ধামকি দিচ্ছে সবিতা রানী। জমিগুলোও জবর দখল করে রেখেছেন তিনি। আমি অসহায়। আমার পাশে কেউ নেই। আমি এ ঘটনায় সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। তানাহলে সবিতা রানী আমার সব জমি দখলে নিয়ে নিবে। এই সবিতা রানী সব সময় প্রতিবেশীর সাথে মাঝে মাঝে জমিজমা নিয়ে ঝামেলা অন্যের জমি দখলে নিয়ে রাখার চেষ্টা করে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নারী সবিতা রানী সাহা বলেন, আমার জমির দলিল আছে। আমার নামে পেপার-পত্রিকায় নিউজ দিয়ে লাভ নাই। আমি কোন মিথ্যা মামলা করি নাই। বরং উল্টো খোকন সাহার পরিবার আমাকে মারধরের হুমকি দিচ্ছে।
ফরিদপুরের সালথায় শারিরীক প্রতিবন্ধী খোকন সাহার জমি জবর দখলের অভিযোগ উঠেছে এক নারীর বিরুদ্ধে। শুধু জমি দখল করে ক্ষ্যান্ত নয় ওই নারী। খোকন সাহার নামে মামলা দিয়েও হয়রানি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অভিযুক্ত নারীর কবলে পড়ে নিঃশ্ব হতে চলেছে খোকন সাহা। খোকনের বাড়ি উপজেলা সদরের সাহা পাড়ায়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সালথা বাজারে চালকলের ব্যবসা করছেন। ওই নারী তার প্রতিবেশী।
প্রতিবন্ধী খোকন সাহা অভিযোগ করে বলেন, ২০১০-১১ সালে সালথা পাটপাশা মৌজার (৩৪৬-৩৫৪-৩৫৫-৩৩৪-৩৩৬-৩৫১) দাগের মোট ১০৬ শতাংশ জমি ক্রয় করি প্রতিবেশী বিপুল সাহার নিকট থেকে। কিন্তু আমার ক্রয়কৃত জমির ভিতরে বিপুল সাহার চাচী সবিতার রানী সাহার জমি আছে বলে দাবী করেন তিনি। একপর্যায় আমার ক্রয়কৃত ১০৬শতাংশ জমির ভিতর থেকে ১৬শতাংশ জমি গোপনে বিক্রি করে দেয় সবিতা রানীর স্বামী নির্মল সাহা ও তার পরিবার। এখন আমি আমার জমির সীমানা নির্ধারণ ও গাছ কাটতে গেলে বিভিন্নভাবে ভয়-ভীতি ও বাধা দেয়া হয়।
তিনি আরো বলেন, জমি নিয়ে বিরোধের বিষয়টি স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবগত করা হলে সবিতা রানী আমার উপর আরো ক্ষিপ্ত হয়ে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে জাল দলিল করার অভিযোগ এনে একটি মামলা দায়ের করে। মামলার পর এখন দেশ ছাড়া করার হুমকি-ধামকি দিচ্ছে সবিতা রানী। জমিগুলোও জবর দখল করে রেখেছেন তিনি। আমি অসহায়। আমার পাশে কেউ নেই। আমি এ ঘটনায় সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। তানাহলে সবিতা রানী আমার সব জমি দখলে নিয়ে নিবে। এই সবিতা রানী সব সময় প্রতিবেশীর সাথে মাঝে মাঝে জমিজমা নিয়ে ঝামেলা অন্যের জমি দখলে নিয়ে রাখার চেষ্টা করে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত নারী সবিতা রানী সাহা বলেন, আমার জমির দলিল আছে। আমার নামে পেপার-পত্রিকায় নিউজ দিয়ে লাভ নাই। আমি কোন মিথ্যা মামলা করি নাই। বরং উল্টো খোকন সাহার পরিবার আমাকে মারধরের হুমকি দিচ্ছে।