• ঢাকা
  • বুধবার, ২৪শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ৭ই জুন, ২০২৩ ইং
Mujib Borsho
Mujib Borsho
ভারত-নেপাল দ্বন্দ্বে এক সুন্দরীর নাম

হউ ইয়ানকি। ছবি: সিজিটিএন

ভারতের সঙ্গে চীনের দ্বন্দ্ব নতুন নয়। এই দ্বন্দ্ব আরো মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে যখন চীনা সেনাদের হাতে ভারতের ২০ সেনা নিহত হয়। এরই মাঝে নতুন করে চলে আসে নেপালের নাম।

অবস্থা এমন দাঁড়ায় যে, ভারতের বোঝাপড়া এখন চীন-নেপালের সঙ্গে। তবে এ সবের মূলে না কি রয়েছেন এক সুন্দরী নারী।

সম্প্রতি নতুন মানচিত্র সামনে এনেছে নেপাল। যেখানে ভারতের তিন জায়গাকে নিজেদের বলে দাবি করেছে দেশটি। এগুলো হলো লিপুলেখ, কালাপানি এবং লিম্পিয়াধুরা। নেপালের সংসদেও পাস হয় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব।

ভারতের কূটনৈতিক মহলের মতে, নেপালের আচরণের পিছনে রয়েছে কমিউনিস্ট চীন। এই কাজে চীন ব্যবহার করেছে নেপালে নিযুক্ত সে দেশের রাষ্ট্রদূত হউ ইয়ানচিকে।

ভারতের সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, নেপালের প্রকাশিত মানচিত্র বিলটি সংসদে পাঠানোর পিছনে সক্রিয় ছিলেন চীনের এই রাষ্ট্রদূত। কিন্তু, ভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত হঠাৎ নেপালে এত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলেন কীভাবে?

কলকাতা২৪-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, গত কয়েকদিন আগে প্রকাশ্যে আসে একটি ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, এক অনুষ্ঠানে নেপালের গয়না এবং লেহেঙ্গা পরে লোকসঙ্গীতের তালে নাচছেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়ানকি। তার নাচে মুগ্ধ হয়েছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলিও।

এই সুযোগে সুন্দরী ইয়ানকি নেপালের প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠমহলে ঢুকে পড়েন। বিভিন্ন বিষয়ে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পাশে থেকেছেন।

ভারতের এক সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, নেপালের সাংবিধানিক সঙ্কট যখন তৈরি হয়, তখন হউ ইয়ানকির বুদ্ধিতেই না কি সমস্যার সমাধান হয়। ফলে নেপালের একেবারে ঘরের মানুষ হয়ে যান তিনি।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, নেপালের প্রেসিডেন্ট বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী তাকে বিশেষ নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানান। নেপালের পর্যটনমন্ত্রী আবার তার জন্য বিশেষ আউটডোর ফটোশুটেরও বন্দোবস্ত করে দেন। সব মিলিয়ে নেপালে বিশাল ক্ষমতা হয় ইয়ানকির। আর সেই ক্ষমতার বলে ক্রমশ নেপালকে ভারত বিরোধী করে তোলেন তিনি।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

জুন ২০২৩
শনিরবিসোমমঙ্গলবুধবৃহশুক্র
« মে  
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।