দিনাজপুর সদর উপজেলার ৬ নং আউলিয়াপুর ইউনিয়নের আউলিয়াপুর গ্রামে মেসার্স “চাঁদ” ইন্ডাষ্ট্রিজে উন্নত মানের হাসকিং সিদ্ধ স্বর্ণ চাউল পাওয়া যাচ্ছে।
#হাসকিং মিলের চালের উপকারিতা ও গুনাগুন
প্রতিদিন একজন মানুষের ১০০ থেকে ১৫০ গ্রাম ভাত প্রয়োজন হয়। তাহলে তিন বেলায় এই হিসেব দাঁড়ায় আরো দ্বিগুণ।
১০০ গ্রাম হাসকিং সিদ্ধ চালের ভাত থাকে ১২৩ গ্রাম ক্যালরি, ২৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১ গ্রাম ফ্যাট, এবং প্রোটিন ৩ গ্রাম।
অপরদিকে অটোরাইস মিলের চালকে ধবধবে সাদা ও আর্কষনীয় করে তুলতে অনেক রকম রাসায়নিক পর্দাথ মিশানো হয়। যেমন চাল কেটে চিকন করা, ঔষধ মিশানো হয় পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা করা জন্য। সবশেষে মম দেয়া হয় চালের চকচকে ভাব আনার জন্য। নানারকম রায়সায়নিক পদার্থের মিশ্রনের ফলে অটোরাইস মিলের চালের পুষ্টিগুন এখন শুন্যের কোঠায়।
প্রতি গ্রাম হাসকিং মিলের চালের ভাত থেকে পাওয়া যায় ৩০ গ্রাম ফাইবারস। যা আমাদের শরীরে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল কমাতে সাহায্য করে । শরীরে থাকা টক্সিনের মাত্রা কমিয়ে দেয় ।ডায়াবেটিকদের জন্য এই চালের ভাত ভাল । বিশেষত যাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিক । কারন এতে রয়েছে উচ্চ মানের ম্যাগনেশিয়াম যা আপনার সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রন করতে সাহায্য করে।
মেসার্স “চাঁদ” ইন্ডাষ্ট্রিজ সম্পূর্ণ সনাতন পদ্ধতিতে হাসকিং মিল থেকে অর্গানিক চাল তৈরী করে । যাতে চালের পুষ্টির কোনো ক্ষতি না হয়। যার অটোরাইস মিলের চালকে উপেক্ষা করে সনাতন পদ্ধতিতে দেশীয় হাসকিং মিলের চাল খেতে ভালোবাসেন , তারা যোগাযোগ করুন।
প্রোঃ মোঃ জামিল মিঞা, পুলহাট দিনাজপুর
কেড নং-০৫৩১, ফোনঃ ৬৫৭৬১,৬৪৪০১, মোবঃ ০১৭১০৮৬৮৩৭১