• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং
সংকটাপূর্ন পেঁয়াজ নিয়ে কূটনীতির দুয়ার খুলেছে ঢাকা

ছবি প্রতিকী

ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলে বাংলাদেশের বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বেই। যদি ভারত কোনো ধরনের আগাম নোটিস না দিয়ে এক দিনের সিদ্ধান্তে রপ্তানি বন্ধ করে তাহলে তো কথাই নেই। এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। ১৫ সেপ্টেম্বর ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করার সঙ্গে সঙ্গে দেশে পেঁয়াজের বাজার অস্থির হতে থাকে।

একলাফে পেঁয়াজের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়। দেশের অসাধু ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে থাকে। আর ভারতের রপ্তানি বন্ধের প্রভাব পড়ে সাধারণ ভোক্তাদের ওপর।
গতবারের বাজে অভিজ্ঞতা থেকে এবার শুরু থেকেই তৎপর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও কর্র্তৃপক্ষ। গতকাল থেকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে পেঁয়াজ নিয়ে ভারতের সঙ্গে চিঠি চালাচালি শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনের কাছে দুই প্রতিবেশী দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও উন্নত করা এবং দুই দেশের চলমান সম্পর্কের বিষয় তুলে  চিঠিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তা গতকাল রাতে দেশ রূপান্তরকে বলেছেন, ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের কাছে হঠাৎ পেঁয়াজ রপ্তানির ঘোষণায় উদ্বেগ প্রকাশ করে চিঠি দিয়েছেন।

ঢাকায় অবস্থিত ভারতের হাইকমিশনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ‘১৪ সেপ্টেম্বর ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় পেঁয়াজ রপ্তানি বিষয়ে হঠাৎ করে যে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, সে বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে বাংলাদেশ। বিষয়টি বাংলাদেশের বাজারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

বাংলাদেশ সম্মানের সঙ্গে জানাতে চায় যে, চলতি বছরের ১৫-১৬ জানুয়ারি দুদিনব্যাপী বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের যে বৈঠক হয়েছিল, সেই বৈঠকে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা না দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ভারতকে অনুরোধ করেছিল। বাংলাদেশ আরও অনুরোধ করেছিল যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ওপর যদি নিষেধাজ্ঞা দিতেই হয় তাহলে বাংলাদেশকে যেন আগাম জানানো হয়। এ বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছর অক্টোবরে ভারতে ভিভিআইপি সফরেও তুলেছিলেন এবং তখনো অনুরোধ করা হয়েছিল যে, এমন ঘটনা ঘটলে তা যেন আগাম জানানো হয়। ’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে ২০১৯ এবং ২০২০ সালে যে কথা এবং সমঝোতা হয়েছিল, ভারত সরকারের ১৪ সেপ্টেম্বরের ঘোষণা, সেই কথা এবং সমঝোতার প্রতি যথাযথ সম্মান দেখাতে পারেনি। দুই দেশের সম্পর্কের মধ্যে যে সোনালি অধ্যায় বিরাজ করছে, বাংলাদেশ সেই সম্পর্কের খাতিরে হাইকমিশনের মাধ্যমে ভারতের যথাযথ কর্র্তৃপক্ষের কাছে বাংলাদেশে আবার পেঁয়াজ রপ্তানি চালুর অনুরোধ জানাচ্ছে। ’

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেছেন, পেঁয়াজ নিয়ে ভারতের নোটিসটি জানার পরই নয়াদিল্লির বাংলাদেশ মিশন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে অলিখিত কথা ছিল যে ভারত অব্যাহতভাবে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করবে এবং এ নিয়ে যদি কোনো পরিবর্তন থাকে, তবে ভারত বাংলাদেশকে আগে জানিয়ে দেবে। বন্ধুপ্রতিম দেশ দুটির মধ্যে এ রকম একটি সমঝোতা আছে। খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে ভারতের এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছি এবং প্রত্যাশা করছি খুব দ্রুত ভালো ফলাফল পাব।

এদিকে ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার গতকাল বুধবার এক প্রতিবেদনে লিখেছে, ‘গত ছয় মাসে পাইকারি বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রায় দুগুণ বেড়েছে। সামনেই বিহারের বিধানসভা ভোট এবং মধ্যপ্রদেশের গুরুত্বপূর্ণ উপনির্বাচন। তার আগে পেঁয়াজের অগ্নিমূল্যের খেসারত দিতে নারাজ বিজেপি নেতৃত্ব। সে কারণেই কোনো ঝুঁকি না নিয়ে সোমবার রাতে পেঁয়াজের রপ্তানির ওপরে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। ’

বাংলাদেশে ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর গত দুদিনে পেঁয়াজের দাম ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ১০০ টাকায় ঠেকেছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার খোলাবাজারে ন্যায্যমূল্যে (টিসিবি) পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে গত রবিবার থেকে। ভোক্তাদের সুবিধার্থে অনলাইনে পেঁয়াজ বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে টিসিবি। তুরস্ক ও মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়াও দ্রুত শুরু করেছে মন্ত্রণালয়।

এদিকে ভারতের সঙ্গে আলোচনা করে পেঁয়াজ রপ্তানির বিষয়ে কূটনৈতিক উদ্যোগের পক্ষে মত দিয়েছেন বাজার ও কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, অন্যান্য সময়, বিশেষ করে গত বছরের মতো এবারও ভারত হঠাৎ করেই ১৫ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজের রপ্তানি বন্ধ করে দিলে এক দিনেই কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা বেড়ে যায়। যদিও সেই রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় বাংলাদেশে এখনো পেঁয়াজের সংকট হয়নি।

বিশেষজ্ঞদের অভিমত, ভারতের সঙ্গে পেঁয়াজ রপ্তানির বিষয়ে সরকারকে শক্তিশালী কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করতে হবে। পাশাপাশি সংকট মোকাবিলায় ভারত ছাড়াও অন্যান্য দেশের কাছ থেকে পেঁয়াজ আমদানির সুযোগ দ্রুত তৈরি করতে হবে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রেখে কথা বলতে হবে। তারা বলেছেন, বাংলাদেশ কথা রেখেছে। দুই দেশের সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশ ভারতে ইলিশ রপ্তানি করেছে। গত মঙ্গলবার ইলিশের প্রথম চালান গেছে। এটা বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কূটনীতির ইতিবাচক দিক।

ভারতকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, পেঁয়াজ রপ্তানির নীতিমালায় ভারত হঠাৎ করে পরিবর্তন আনার ঘোষণা বাংলাদেশকে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। কারণ এতে করে বাংলাদেশের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহে সরাসরি প্রভাব পড়েছে। এ বছরের ১৫ ও ১৬ জানুয়ারি দুই দেশের বাণিজ্য সচিবদের বৈঠকে বাংলাদেশের জন্য প্রয়োজনীয় নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী রপ্তানি বন্ধ না করার জন্য ভারতকে অনুরোধ জানানো হয়েছিল। তখন অনুরোধ করা হয়েছিল যে যদি কোনো কারণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতেই হয়, তবে তা যেন বাংলাদেশকে আগেভাগে জানানো হয়।

এ বিষয়গুলো উল্লেখ করে ভারতকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, হুট করে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের বিষয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত সরকারের আকস্মিক ঘোষণা দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের ২০১৯ ও ২০২০ সালের আলোচনা ও বোঝাপড়ার ভিত্তিকে দুর্বল করে দেয়। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সমঝোতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি পুনরায় শুরু করতে ভারতকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

২০১৯ সালের অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আগে উভয় দেশ আগে থেকে অপরকে জানানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। একইভাবে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের বৈঠকে ভারত সম্মত হয় যে পণ্য বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার আগে বাংলাদেশকে জানাবে। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি রাখছে না দিল্লি। ভারত সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বেমালুম ভুলে গিয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কোনো আগাম বার্তা ছাড়াই পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে; যা বাংলাদেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। এ বিষয়ে ভারতের কাছে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা দেশ রূপান্তরকে বলেন, গত বছর সেপ্টেম্বরে হঠাৎ করেই পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করে দেয় ভারত। তারপর দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে উভয়পক্ষ বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে আগাম তথ্য প্রদান করার বিষয়ে একমত হয়। একই প্রতিশ্রুতি জানুয়ারি মাসে বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দিলেও ভারত সরকার সেটি রক্ষা করেনি বলে জানান তিনি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আমদানি করা পেঁয়াজের চালান আগামী মাসের শুরুর দিকে চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পেঁয়াজ রপ্তানির বিষয়ে ভারতকে দেওয়া চিঠি সম্পর্কে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম দেশ রূপান্তরকে বলেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি নিরবচ্ছিন্ন রাখতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পেঁয়াজ রপ্তানিতে ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য দিল্লিকে অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা। এ বিষয়ে শিগগিরই ইতিবাচক সাড়া প্রত্যাশা করছেন তারা। প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে জানার পরপরই নয়াদিল্লিতে থাকা বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।

এর আগে সোমবার কোনো রকম আগাম নোটিস ছাড়া পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয় ভারত।

এ ব্যাপারে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, প্রথম হচ্ছে রাজনৈতিক কথা। গতবারও তারা পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছিল, এবারও করেছে। কিন্তু গতবার বন্ধ করার আগে তারা মিনিমাম একটা দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিল। তারপর ২৯ সেপ্টেম্বর বন্ধ করেছিল। তিনি বলেন, আমরা গতবারের অভিজ্ঞতা থেকে পেঁয়াজের দামের ফলোআপ করতে থাকি। যেদিন বন্ধ করল সেদিন বিকেল পর্যন্ত আমার ধারণা ছিল তারা বন্ধ করবে না, হয়তো একটা মিনিমাম দাম নির্ধারণ করে দেবে। কিন্তু হঠাৎ বন্ধ করে দিল। ফলে আমরা একটা চাপে পড়েছি।

বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আজ (বুধবার) সকালেই আমি বিনা সিক্রির সঙ্গে কথা বলেছি। আগামী দুদিনের মধ্যে তিনি বিভিন্ন বন্দরে আটকে থাকা পেঁয়াজবোঝাই ট্রাক যেন বাংলাদেশে ঢুকতে পারে, সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবেন। অন্যদিকে মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের স্থলপথে সমস্যা থাকায় জাহাজে করে পেঁয়াজ আনার সব ব্যবস্থা সম্পন্ন হয়েছে। সেগুলো কয়েক দিনের মধ্যে দেশে এসে পৌঁছাবে।

পেঁয়াজ নিয়ে গভীর কোনো রাজনীতি আছে কি না, জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পেছনে কোনো গভীর রাজনীতি আছে কি না, সে উত্তর দিতে পারব না। সেটা আমার কাজও নয়। আমরা ওই ঘটনার পর থেকেই ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী নোট পাঠিয়েছেন বন্ধ কেন করা হলো। এ ছাড়া যে পেঁয়াজ বর্ডারে পড়ে আছে, সেগুলোর ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে।

কূটনৈতিক বিশ্লেষক ও সাবেক কূটনৈতিক সচিব ওয়ালি-উর-রহমান দেশ রূপান্তরকে বলেন, বাংলাদেশ যে ইলিশ পাঠিয়েছে এটাই হলো বন্ধু দেশের প্রতি কূটনৈতিক শিষ্টাচার অব্যাহত রাখা। এখানে আমি মনে করি, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলেও বাংলাদেশ ইলিশ রপ্তানি বন্ধ না করে কূটনৈতিকভাবে এগিয়ে গেছে।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, বন্ধু দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে চিঠি দেওয়া সঠিক হয়েছে। আর এ ঘটনায় বাংলাদেশ থেকে যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করা হয়নি, এটিও ইতিবাচক। আমরা আশা করব কূটনৈতিকভাবে পেঁয়াজ নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক পরিস্থিতি তৈরি হবে না। এখন খেয়াল রাখতে হবে, দেশীয় সিন্ডিকেট যেন কোনোভাবেই পেঁয়াজের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে। একইভাবে ভারতের ওপর নির্ভর না থেকে অন্য দেশগুলো থেকে দ্রুত পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রাখতে হবে। সুত্র ঃ দেশ রুপান্তর

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

এপ্রিল ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« মার্চ    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।