• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ ইং
তাঁতিদের জন্য হবে উদ্যোক্তা পল্লী – বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী

ঢাকা, ২ অগ্রহায়ণ (১৭ নভেম্বর):
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক বলেছেন, তাঁতিদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং মূলধন যোগানের কষ্ট দূর করার জন্য সরকার উদ্যোক্তা পল্লী গড়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।
আজ ফার্মগেটের জেডিপিসির সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড আয়োজিত ‘তাঁত নীতিমালা-২০২০’ বিষয়ক কর্মশালায় তিনি একথা বলেন। বস্ত্র ও পাট সচিব লোকমান হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ শাহ আলম, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম, বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের সদস্য রেজাউল করিম প্রমুখ।
দেশের তাঁত শিল্পে নতুন উদ্যোক্তা তৈরির জন্য কাজ করা হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তাঁত বোর্ডের নিজস্ব জমিতে তাঁতিদের জন্য আলাদা একটি পল্লী গড়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ পল্লীতে একই স্থানে মেলা ও প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হবে। তাঁতবস্ত্রের সাথে সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তাগণের জন্য আধুনিক সুযোগ সুবিধাসম্পন্ন ব্যবসা স্থানসংকুলান, তাঁতবস্ত্রের আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে রপ্তানির জন্য ওয়ানস্টপ সার্ভিস চালু, তাঁতপণ্যের বাজারজাতকরণ সুবিধা সৃষ্টি, পরিবর্তিত বাজারে ভোক্তার চাহিদার সাথে সংগতি রেখে নতুন ডিজাইন উদ্ভাবন এবং দক্ষ ডিজাইনার ও মানবসম্পদ তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
কর্মশালায় জানানো হয়, মানুষের প্রধান ৫টি মৌলিক চাহিদার মধ্যে অন্যতম হলো বস্ত্র, যার অধিকাংশ যোগান আসে তাঁতশিল্প থেকে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কুঠিরশিল্প হিসেবে জাতীয় অর্থনীতিতে তাঁতশিল্পের ভূমিকা অপরিসীম। সর্বশেষ তাঁতশুমারী অনুযায়ী, দেশের অভ্যন্তরীণ বস্ত্রচাহিদার ৪০ শতাংশ তাঁতশিল্প যোগান দিয়ে থাকে এবং এ শিল্পের বার্ষিক উৎপাদনের পরিমাণ ৬৮.৭০ শতাংশ। জাতীয় অর্থনীতিতে মূল্যসংযোজনের দিক থেকে তাঁতশিল্পখাতের অবদান ১২২৭ কোটি টাকার বেশি। এ শিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ১৫ লাখ মানুষ জড়িত বলেও বক্তাগণ উল্লেখ করেন।
সৈকত/শাহ আলম/জুলফিকার/রেজ্জাকুল/খোরশেদ/২০২০/১৪৩০ ঘণ্টা

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

মার্চ ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« ফেব্রুয়ারি    
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।