অর্থনৈতিক অগ্রগতির ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয় স্থানে। শিপ বিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে। শিপ বিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসাবে এগিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বর্তমানে বাংলাদেশে দুই শতাধিক শিপইয়ার্ড আছে যার মধ্যে ১০০টি শিপবিল্ডার্স ও মেরিন ওয়ার্কশপ শিপবিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে কার্যকরভাবে জড়িত।
বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) তার সরকারি বাসভবন থেকে অনলাইনে (ওয়েবিনার) শিপ বিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশ সহযোগিতা সংক্রান্ত মূল বক্তব্যে (কিনোট এড্রেস) এসব কথা বলেন।
ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) ওয়েবিনারের আয়োজন করে। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ওয়েবিনারে অংশ নেয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন এফআইসিসিআই’র চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন অনিল কিশোর সিং, বাংলাদেশস্থ ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কে দোরাইসামী, ভারতের বন্দর, নৌ ও পানিপথ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় বন্দোপাধ্যায়, ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব রাজ কুমার।
প্রতিমন্ত্রী শিপবিল্ডিংয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অতীত ও বর্তমান ইতিহাস এবং সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশ-ভারত এর মধ্যে সামরিক ও বাণিজ্যিক নৌযানের সহযোগিতা ও সম্ভাবনার বিষয় তুলে ধরেন।