নদীরে ও নদীরে তুই একটু দয়া কর,ভাংগীসনা আর বাপের ভিটা, বসত বাড়ি ঘর,
ঝালকাঠির কৃষ্ণকাঠির ৩নং ওয়ার্ডের পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন সুগন্দ্বা তীরবর্তী দরিদ্র পরিবার গুলো তে চলছে আজ এই হাহাকার,যে কোন মূহুর্তে নদী গর্ভে বিলিন হতে পারে,বসবাস করার শেষ আশ্রয়স্থল টুকু,
এই পরিবার গুলো প্রতিনিয়ত বেচে থাকার জন্য
প্রাকৃতিক ঝড় জলোচ্ছাস মোকাবেলা করে থাকে।
বর্তমান বৈশ্বিক মহামারী কোভিড১৯ এর মত দুর্যোগে এক দিকে যেমন ক্ষুদ্র আয়ের উৎস বন্দ্ব হয়ে গেছে, এই মহামারী র মধ্যে হানা দিয়েছিল ঘূর্নিঝড় আমপান,তাতে তাদের বসত বাড়ির যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠার আগেই,বর্তমানে বর্ষাকালে র কারনে অতি বৃষ্টি ও নদীর পানি বৃদ্বি এবং খড় স্রোতের কারনে, শুরু হয়েছে নদী ভাংগনের,
এই নদী পাড়ের বাসিন্দা আঃ ওহাব হাওলাদার (৪৯)পিতা মৃত্যু আঃ মজিদ হাং
তার পূর্বের বসবাসের ঘর ইতি মধ্যে নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে,বর্তমানে যে শেষ আশ্রয় টুকু আছে, তাও যায় যায় প্রায়,
এমতাবস্থায় ওহাব হাং জানান যে, আমরা প্রতি দিন ই ভয়ের মধ্যে দিন কাটাই,রাতে ঠিক মত ঘুমাতে পারি না,ঘরে বৃদ্বা মা সহ ৯/১০জন একটি ঘরের মধ্যে মানবেতর জিবন কাটাচ্ছি।
আতংক একটাই কখন নদী ভাংগনে এই ঘর নদীতে চলে যায়,এখন আমাদের আর্থিক অবস্থাও করুন অন্য কোথাও থাকার যায়গা করতে পারছি না।
সরকারি কোন অনুদান পেলে হয়ত, একটি ঘর তুলে মাথা গোজার ঠাই করে নিতাম, আমরা এখানে খুব কষ্টে আছি,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আমাদের জেলার অভিবাবক জননেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু ভাইয়ের কাছে অনুরোধ তারা যেন আমাদের একটু সাহায্য সহোযোগিতা করেন।
এ ব্যাপারে জেলা প্রসাশক কার্যালয়ে যোগাযোগ করা হলে,কর্তৃপক্ষ জানায় যে,ভুক্তভোগী দের অবস্থা জেলা প্রসাশক মহোদয় সরোজমিনে পরিদর্শন করেছে,
এবং আবেদন করলে,তাদের কে সহোযোগিতা করা হবে।