• ঢাকা
  • শনিবার, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ ইং
ফরিদপুর-২: লাবু চৌধুরীকেই নৌকার মাঝি হিসাবে দেখতে চায় আ’লীগের নেতাকর্মীরা

মনির মোল্যা, সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি:

ফরিদপুর-২, (সালথা-নগরকান্দা) আসনের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রয়াত আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সিনিয়র সদস্য, সাবেক সংসদ উপনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কনিষ্টপুত্র বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও কৃষি গবেষক বর্তমান সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরীকে আবারো নৌকার মাঝি হিসেবে পেতে চান ফরিদপুর-২ আসন সালথা-নগকান্দার উপজেলার তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এর আগে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে গত (১১ সেপ্টেম্বার ২০২২) তারিখে এই আসনটি শুণ্য হয়ে পড়ে। আসনটি শুন্য হলে গত (৫ নভেম্বর ২০২২) তারিখে উপনির্বাচনে মায়ের আসন থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন নিয়ে লাবু চৌধুরী বিপুল ভোটে এমপি নির্বাচিত হন।

জানা যায়, ফরিদপুর-২ আসনে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী দীর্ঘদিন এমপি হিসেবে ছিলেন। তিনি এই এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। লাবু চৌধুরী দীর্ঘদিন তার মায়ের সাথে সালথা-নগরকান্দার সাধারণ মানুষ ও নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে কাজ করেছেন। সালথা-নগরকান্দার স্কুল, কলেজ, রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ ও কালভার্টসহ সকল উন্নয়নমূলক কাজে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর নাম রয়েছে। তার এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা লাবু চৌধুরীকে আবারো এমপি হিসেবে পেতে চান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে- সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সুযোগ্য পুত্র লাবু চৌধুরীকে আবারো নৌকার মাঝি হিসেবে দাবী করেছেন ফরিদপুর-২ আসনের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। তাদের দাবী লাবু চৌধুরীর নেতৃত্বে সালথা-নগরকান্দার আওয়ামী লীগ এখন আগের চেয়ে সুসংগঠিত। সেই সাথে সাধারণ মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারবে বলে দাবী দুই উপজেলার আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীদের।

সালথা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি রাকিবুল হাসান জুয়েল বলেন, সালথা-নগরকান্দার গণমানুষের নেত্রী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর অবর্তমানে তার কনিষ্টপুত্র শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরীর কোন বিকল্প নাই। তিনি উপনির্বাচনে এমপি হয়ে এলাকার সাধারন মানুষের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছেন। তাছাড়া এই এলাকায় তার সমকক্ষও কেউ নাই। সেজন্য উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আবারো লাবু চৌধুরীকেই আমরা নৌকার মাঝি হিসেবে চাই।

উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি খায়রুজ্জামান বাবু মোল্যা বলেন, প্রয়াত বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ, ফরিদপুর-২, আসনের বারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী আওয়ামী লীগের তৃণমূলে স্থান করে নিয়েছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করেছেন। যার কারণে এই আসনের মূল আওয়ামী লীগের ৮০% নেতাকর্মী তাঁর সাথে ছিলেন। নেত্রীর মৃত্যুর পর তার পরিবার যেভাবে মানুষকে মুল্যায়ন করবে, আমার মনে হয় না অন্য কেউ সেরকম মুল্যায়ন করবে। অন্যরা যার যার আখের গোছানো নিয়ে ব্যস্ত থাকতে পারেন বলে আমার ধারনা। তাই আমরা বিশ্বাস করি, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী যেভাবে সালথা-নগরকান্দার মানুষের জন্য তার সারাটা জীবন বিলিয়ে দিয়ে গেছেন, সেভাবেই তাঁর সন্তান লাবু চৌধুরী মানুষের জন্য কাজ করে যাবেন। বর্তমানে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ছোট ছেলে আমাদের এমপি শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী নেতৃত্ব দিচ্ছেন। আমরা লাবু চৌধুরীর বাইরে কোন নেতা দেখছি না, এমনকি তার সমকক্ষ বা কাছাকাছি কোন নেতা দেখছি না। আমরা লাবু চৌধুরীর মাঝে সাজেদা চৌধুরীর প্রতিচ্ছবি দেখি। তাকে নিয়েই আমরা আগামীতে পথ চলতে চাই। আমরা বিশ্বাস করি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সাজেদা চৌধুরীকে মুল্যায়ন করেছেন। সেভাবেই তার কনিষ্টপুত্র লাবু চৌধুরীকে ও মূল্যায়ন করবেন, দলের নমিনেশন তাকেই আবারো দিবেন বলে আশাকরি।

উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি সেলিম মোল্যা বলেন, প্রয়াত মাননীয় সংসদ উপনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সাথে বিগত চল্লিশ বছর ধরে তার প্রতিনিধি হিসেবে সালথা-নগরকান্দায় কাজ করেছেন ফরিদপুর-২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী। এই আসনের সকল ক্ষেত্রে সুখ-দুঃখের সাথী লাবু চৌধুরী। এ কারণেই আমরা তাকে পূনরায় এমপি হিসেবে দেখতে চাই। আর যেহেতু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে এই এলাকায় প্রতিনিধিত্ব করতে হলে দায়িত্বশীলতার সাথে জনগনের প্রত্যাশা পূরণে একজন বিবেকবান, সচেতন, শিক্ষিত ও মার্জিত নির্লোভ, নিরঅহংকার ব্যাক্তির প্রয়োজন। এইসব গুণাবলী লাবু চৌধুরীর মধ্যেই আছে। তাকে দিয়েই সালথা-নগরকান্দার গণমানুষের কল্যাণ সম্ভাব।

জেলা যুবলীগের সদস্য শওকত হোসেন মুকুল বলেন, প্রয়াত সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কনিষ্টপুত্র, সালথা-নগরকান্দার মাটি ও মানুষের নেতা শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়ে ফরম জমা দিয়েছেন। আমরা শতভাগ আশাবাদী, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা লাবু চৌধুরীকে আবারো মনোনয়ন দিবেন। কেন না, মায়ের সাথে লাবু চৌধুরী এই এলাকার মানুষের সেবা করেছেন। দলকে সুসংগঠিত করে রেখেছেন। মানুষ শান্তিতে থাকুক, সেজন্য রাতদিন তিনি পরিশ্রম করেছেন। লাবু চৌধুরী সালথা-নগরকান্দার গণমানুষের শান্তির দূত। আমরা লাবু চৌধুরীকেই চাই।

নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠণিক সম্পাদক জাহিদুর রহমান সুইট মিয়া বলেন, ১৯৮৬ সালে যখন নগরকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলাম, তখন থেকেই আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কান্ডারী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সাথে রাজনীতি করি। সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এই অঞ্চলে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। প্রয়াত নেত্রী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সুযোগ্য সন্তান লাবু চৌধুরীকে আবারো দলের মনোনয়ন দিলে এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, এলাকার জনসাধারণ ও নেতাকর্মীরা লাবু চৌধুরীকেই নৌকার মাঝি হিসেবে চান।

সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠণিক সম্পাদক ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান চৌধুরী সাব্বির আলী বলেন, আওয়ামী লীগের দুঃহসময়ের কান্ডারী, বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৭৫ এর পরে দলের হাল ধরেছিলেন। সাজেদা চৌধুরী ওই সময়ে আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করেছেন। দলের জন্য একাধিকবার জেল খেটেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তৎকালীন সময়ে বিদেশ থেকে দেশে আনার জন্য অগ্রনী ভূমিকা রেখেছিলেন সাজেদা চৌধুরী। সেই প্রানপ্রিয় নেত্রী সৈয়দা সাজেদা চেীধুরী আমাদের মাঝে আজ নেই। আমাদের বিশ্বাস, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ফরিদপুর-২ আসনের উপনির্বাচনে সাজেদা চৌধুরীর পুত্র লাবু চৌধুরীকে দলের মনোনয়ন দিয়ে মুল্যায়ন করেছিলেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ও তাকে মূল্যায়ন করবেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হাসান খান সোহাগ বলেন, ফরিদপুর-২, আসনের সালথা-নগরকান্দার উন্নয়নের রুপকার ও গণমানুষের প্রানপ্রিয় নেত্রী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কনিষ্টপুত্র শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরীকে আবারো নৌকার মাঝি হিসেবে চাই। তিনি নৌকার মাঝি হলে আবারো বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন ইনশাল্লাহ।

অবিভক্ত নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইমামুল হোসেন তারা মিয়া বলেন, আমার আপা সাজেদা চৌধুরী নগরকান্দা-সালথা উপজেলায় যেভাবে উন্নয়ন করেছেন তার ঋণ আমরা কোনদিন শোধ করতে পারবো না। সাজেদা চৌধুরীর পরিবারের বাইরের কারো আওয়ামীলীগের মনোনয়ন দাবী করা উচিৎ নয়। এই এলাকায় তার পরিবার ছাড়া কারো কোন অবদান নেই। তাই মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে জোড় দাবী জানাই আবারো লাবু চৌধুরীকে নৌকার মাঝি করা হোক।

সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ওয়াদুদ মাতুব্বার বলেন, ফরিদপুর-২ আসন সালথা-নগকান্দার যত উন্নয়ন সব সাজেদা চৌধুরীর পরিবারের অবদান। আমরা এই পরিবারের কাছে ঋণী। সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুর পরে তার কনিষ্ঠ পুত্র বর্তমান এমপি যে ভাবে নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে দলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তাতে করে তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌক পেলে বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। আমাদের এই আসনে লাবু চৌধুরীর বিকল্প বা সমকক্ষ আওয়ামী লীগের কোন নেতা নেই। তাই মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আমাদের আহব্বান আবারো লাবু চৌধুরীকেই এই আসনের নৌকার মাঝি করা হোক।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুকুজ্জামান মিয়া বলেন, যখন যুবক ছিলাম, তখন থেকেই বর্ষিয়ান রাজনীতিবিদ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী হাতধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করি। তাঁর মৃত্যুর আগেরদিন পর্যন্তও তার হাতধরেই ছিলাম। আজ সেই প্রানপ্রিয় নেত্রী আমাদের মাঝে নেই। তবে তার সুযোগ্য সন্তান শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী এমপির মধ্যে আমরা আমাদের নেত্রীকেই দেখতে পাই। তিনিও তার মায়ের মতো আমাদের ভালোবাসেন। আওয়ামী লীগের সভাপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফরিদপুর-২, আসনের উপনির্বাচনে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ছোট ছেলে শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরীকে আবারো দলের মনোনয়ন দেওয়ার দাবী জানাই। লাবু চৌধুরীকে মনোনয়ন দিলে, তার নেতৃত্বে সালথা-নগরকান্দার আওয়ামী লীগ সুসংগঠিত থাকবে।

নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা চৌধুরী মারুফ হোসেন বকুল বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ছিলেন আওয়ামীলীগের দুঃসময়ের কান্ডারি। গত উপনির্বাচনে এই আসন থেকে ১৭-১৮ জন দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিল কিন্তু তারপরও আমাদের দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা সাজেদা চৌধুরীর পরিবার কে মূল্যায়ন করেছে লাবু চৌধুরীকে মনোনয়ন দিয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা লাবু চৌধুরীকেই ফরিদপুর-২ আসনে মনোনয়ন দিবেন। আমরা তাকে বিজয়ী করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মিয়া বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতধরে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেন। তিঁনি ৮৭ বছরের ৬৬ বছর আওয়ামী লীগের জন্য সময় দিয়েছেন। দলের দুর্দিনে তিনি হাল ধরেছেন। এইজন্য শুধু সালথা-নগরকান্দা নয়, প্রধানমন্ত্রীর পরেই সারাদেশের নেত্রী ছিলেন তিনি। সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী যখন অসুস্থ ছিলেন, তখন তার কনিষ্টপুত্র শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী সালথা-নগরকান্দায় নেতৃত্ব দিয়েছেন। সাজেদা চৌধুরী না ফেরার দেশে চলে যাওয়ার পর ফরিদপুর-২ আসন শুণ্য হয়ে পড়ে। তখন উপনির্বাচনে সালথা-নগরকান্দা তাকে মনোনয়ন দেন এবং তিনি এমপি নির্বাচিত হন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আহব্বান জানাই, ফরিদপুর-২, আসনে আবারো লাবু চৌধুরীকে আবারো এমপি হিসাবে দেখতে চাই।

ফরিদপুর জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, নগরকান্দা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরজ্জামান সরদার বলেন, সাজেদা চৌধুরী ছিলেন সালথা-নগকান্দার উন্নয়নের রুপকার ও শেখ হাসিনার কাছে দলের জন্য বিশ্বস্ত হাতিয়ার। তার সুযোগ্য পুত্র আমাদের বর্তমান এমপি শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরীও এলাকার উন্নয়নে মায়ের মত ভূমিকা রাখছেন। আমরা আশাকরি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রী লাবু চৌধুরীকেই মনোনয়ন দিবেন।

সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর কনিষ্টপুত্র ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী গণমাধ্যমকে বলেন, আমার মা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমন একজন মানুষ ছিলেন, তিনি সালথা-নগরকান্দা ও কৃঞ্চপুরের উন্নয়নের জন্য যখন প্রধানমন্ত্রীর কাছে কিছু চাইতেন, তখন প্রধানমন্ত্রী বলতেন আমার ফুফু যা চায় তাই দিয়ে দেও। এভাবেই কিন্তু এই এলাকার উন্নয়ন হয়েছে। আমার মায়ের সাথে ৮৬ সাল থেকে প্রায় ২০ বছর নগরকান্দা-সালথায় কাজ করি। গত ৫বছর ধরে প্রান্তিক পর্যায়ে আমার মায়ের রাজনৈতিক প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছি। মানুষের সুখে-দুখে পাশে ছিলাম। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য মায়ের নির্দেশে আমি কাজ করেছি। মায়ের মৃত্যুর পরে উপনির্বাচনে জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাকে দলীয় মনোনয়ন দিলে এই আসন থেকে আমি এমপি নির্বাচিত হই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত যা নিবেন তাঁর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত। আমি আশা করি, আমি বিশ্বাস করি, আমি মুল্যায়িত হবো। আমি মুল্যায়িত হয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো ইনশাল্লাহ।

২৪ নভেম্বর ২০২৩
মনির মোল্যা
সালথা-ফরিদপুর

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

জুলাই ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« জুন    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।