কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে গাজার ব্যাবসা চলছে রমরমা, এব্যপারে অনুসন্ধানে গেলে সাংবাদিককে হতে হয় লাঞ্ছিত।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের হোসেনাবাদ -মথুরাপুর এর মাঝামাঝি কান্দিরপাড়ায় হুজুর আলী (৫৭)।
দীর্ঘদিন ধরে চালাচ্ছে মাদক ব্যাবসা। তার কাছ থেকে চাইলেই নাকি পাওয়া যায় গাজা।
এমন খবরের ভিত্তিতে ২৭ শে জুন শনিবার সন্ধ্যার পর দৈনিক স্বর্ণযুগ পত্রিকার দৌলতপুর প্রতিনিধি মোঃ চঞ্চল হোসেন নিউজ করতে গেলে তাকে নানা ভাবে লাঞ্ছিত করে হুজুর আলীর পরিবার ও তার দলের মাদকসেবীরা
হুজুরআলী মাদকসহ মোবাইল ফোনের ক্যামেরার সামনে ধরা পড়লে আটকাতে নানান রকম ফাদঁ,বিভিন্ন জনের সাথে ফোনে কথা বলতে বলে সাংবাদিককে,
এক পর্যায়ে সাংবাদিক চলে আসতে গেলে রাস্তা থেকে প্রমাণ দেখার জন্য ডেকে নিয়ে আসে তারপর মোবাইল ফোনে ভিডিও দেখার নামে ডিলিট করে দেওয়া হয় ভিডিও ফুটেজ , কেড়ে নেওয়ার চিন্তা মোবাইল ফোন, কাড়াকাড়ি করতে গিয়ে এক পর্যায়ে ভেঙে যায় সাংবাদিক চঞ্চলের মোবাইল ফোন। কিন্তু অন্য একটা মোবাইলে ফুটেজ থেকেই যায় হুজুর আলীর মাদক ব্যাবসার ভিডিও চিত্র।
সাংবাদিক চলে আসতে গেলে আবার জোর করে আটকায় তাদের, বলে ১০০০ টাকা নিয়ে চলে যান, কিন্তু সাংবাদিক রাজি না হলে নাস্তা করার কথা বলে কয়েকজন মাদকসেবী,
ইতোমধ্যে মুঠোফোনে কল করে ডাকা হয় হুজুর আলীর বিয়ায়ের ছেলেকে তার নাম উজ্জল মেম্বর, তিনি বলেন তিনি হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বর, মেম্বর সাংবাদিককে পথোমধ্যে আটকিয়ে অফার করেন উপজেলার তারাগুনিয়ায় তার দোকানে দেখা করার জন্য সাংবাদিক চঞ্চল রাজি না হলে পড়ে ফোন করে আবার তার দোকানে পরদিন দেখা করার কথা বলে উজ্জল মেম্বর।
এভাবেই যদি মাদকব্যাবসায়ীরা সমাজ, দেশকে নষ্ট করে তাহলে মাদক ব্যাবসায়ীরা কি ধরা ছোয়ার বাইরে?