তারাকান্দায় এইচ.এ. ডিজিটাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন
ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত এইচ.এ. ডিজিটাল স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মোঃ খায়রুজ্জামান খান আজ শনিবার (২০ জুন) তার প্রতিষ্ঠানে সংবাদ সম্মেলন করেন।
সম্মেলনে তিনি তার চাচাত ভাই সাবেক যুগ্ন-সচিব মোখলেছুর রহমান খান এর বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ তুলে ধরেন।
তিনি লিখিত অভিযোগে জানান, তারাকান্দা দক্ষিণ বাজারে মোখলেছুর রহমান খানের অসম্পূর্ণ ভবনটি চুক্তিপত্রমূলে ভাড়া গ্রহন করে নিজস্ব অর্থায়নে ৫ তলা পর্যন্ত ভবনটি নির্মাণ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করেন বলে দাবী করেন মোঃ খায়রুজ্জামান খান।
তিনি তার বক্তব্য বলেন, ওই প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করার জন্য তার চাচাত ভাই মোখলেছুর রহমান খানকে মৌখিক ভাবে চেয়ারম্যান পদটি প্রধান করেন এবং শর্ত সাপেক্ষে উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হতো। প্রকৃতপক্ষে, মোখলেছুর রহমান খান এইচ.এ. ডিজিটাল স্কুল এন্ড কলেজের কাগজে কলমে প্রতিষ্ঠানের কেহ না ।
স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠা ও চেয়ারম্যান আরো অভিযোগে বলেন, মোঃ মোখলেছুর রহমান খান আমার সরলতা ও বিশ্বস্ততার সুযোগ নিয়ে উনার ব্যক্তি ইমেজ ব্যবহার করে তার মেয়ে সওগত নাজবিন খান (ভারতে পড়াশুনা করত) কে ভূয়া ফাউন্ডার ডিরেক্টর দেখিয়ে স্কুল এন্ড কলেজের EIIN-137655 নাম্বার ব্যবহার করে জাতিসংঘের ৭১তম অধিবেশনে স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠার স্বীকৃতি স্বরূপ জাতিসংঘে তরুণ নেতা নির্বাচিত হয়। সেই সুবাধে জাতিসংঘের মাধ্যমে ৫০টির মত রাষ্ট্রে ইতিমধ্যে শুভেচ্ছাদূতের দ্বায়িত্ব পালনসহ এইচ.এ. ডিজিটাল স্কুল এন্ড কলেজের নামে বিভিন্ন সুযোগ-সবিধা গ্রহণ করে আসছেন। যা সম্পূর্ণ অনৈতিক বা অন্যায় ও এক ধরনের প্রতারণা বলে উল্লেখ করেন খায়রুজ্জামান খান তার লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে তুলে ধরেন।
অভিযোগে আরো বলেন যে, চুক্তি মোতাবেক বিল্ডিংয়ের টাকা পরিশোধ না করে বেআইনী পন্থায় তাকে চলমান স্কুল এন্ড কলেজে এর বিল্ডিং থেকে বিতারিত করার ষড়যন্ত্র,মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করার হুমকি অব্যাহত রয়েছে।
তিনি আরোও বলেন,ওই অবস্থায় আমি এবং আমার পরিবারবর্গ চরম আতংকে আছি।
