• ঢাকা
  • সোমবার, ২৯শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৪ ইং
যে কারণে করোনায় নারীদের তুলনায় পুরুষের মৃত্যু বেশি

ছবি-প্রতিকী

বিশ্বজুড়ে এখন এক আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। বিশ্বে ১৮ হাজার ৮৯১ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ ২২ হাজার ৬১৩। এছাড়া চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ১ লাখ ৮ হাজার ৮৭৯ জন।

বিশ্বের ১৯৭টি দেশ ও অঞ্চলে করোনার প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। তবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের ঘটনায় দেখা গেছে নারীদের চেয়ে পুরুষের সংখ্যা বেশি।
সম্প্রতি এক গবেষণা বলছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে নারীদের চেয়ে পুরুষদের মৃত্যুর ঘটনা বেশি ঘটছে। এর জন্য ধূমপান, মদ্যপান এবং দুর্বল স্বাস্থ্যকে দায়ী করা হয়েছে।
গবেষকরা বলছেন, পুরুষদের এসব অভ্যাসের কারণেই তাদের মৃত্যু ঝঁকি বেশি। অর্থাৎ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষরা এগিয়ে আছে।
সাম্প্রতিক সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি চীনে এবং মৃত্যুর সংখ্যা ইতালিতে। করোনার হানায় ইউরোপের দেশ ইতালি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে।

দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৪৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। ফলে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে ৬ হাজার ৮২০ জন। নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৫ হাজার ২৪৯ জন। ফলে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ হাজার ১৭৬।

ইতালিতে করোনায় আক্রান্তের মধ্যে ৬০ ভাগই পুরুষ। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে দেশটির ৭০ ভাগের বেশি পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য দফতর এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
অপরদিকে, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশে করোনায় আক্রান্তে এগিয়ে রয়েছে নারীরা। অর্থাৎ দেশটিতে পুরুষের তুলনায় নারীদের আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। তবে সেখানেও দেখা গেছে নারীরা বেশি আক্রান্ত হলেও পুরুষের মৃত্যুর হার বেশি।
দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫৪ ভাগই পুরুষ। হোয়াইট হাউসের করোনাভাইরাস বিষয়ক সমন্বয়কারী ড. দেবোরাহ বিরক্স এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ইতালির দিকে লক্ষ করলে আমরা দেখতে পাই যে, সেখানে উদ্বেগজনক ঘটনা ঘটছে।
তিনি বলেন, যে কোনো বয়সের নারীদের তুলনায় পুরুষদের মৃত্যুর হার বেশি। তিনি আরও বলেন, ইতালির এই তথ্য আমাদের সাহায্য করবে। এর ফলে কাদের সুরক্ষিত রাখতে হবে এবং কিভাবে রাখতে হবে সে বিষয়ে আমরা আমেরিকার জনগণের সঙ্গে কথা বলতে পারব।
গ্লোবাল হেলথ ৫০/৫০-এর সহ-পরিচালক সারা হকস বলেছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারীর তুলনায় পুরুষের মৃত্যুর হার বেশি। এর আগেও সার্স এবং মার্সের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন ম্যাকগভার্ন মেডিকেল স্কুলের রোগের সংক্রমক বিশেষজ্ঞ ড. লুইস অস্ট্রোস্কি।
পূর্বে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে হংকংয়ে সার্স ভাইরাসে পুরুষরা বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। মার্সের ক্ষেত্রেও পুরুষদের মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি ছিল। বেশ কিছু গবেষণা বলছে, নারীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাইরাসের ক্ষেত্রে বেশ শক্তিশালী হয় যার ফলে তাদের মৃত্যুর হার কম।

কারণে করোনায় নারীদের তুলনায় পুরুষের মৃত্যু বেশি

বিশ্বজুড়ে এখন এক আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস। বিশ্বে ১৮ হাজার ৮৯১ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ ২২ হাজার ৬১৩। এছাড়া চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ১ লাখ ৮ হাজার ৮৭৯ জন।
বিশ্বের ১৯৭টি দেশ ও অঞ্চলে করোনার প্রকোপ ছড়িয়ে পড়েছে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। তবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের ঘটনায় দেখা গেছে নারীদের চেয়ে পুরুষের সংখ্যা বেশি।
সম্প্রতি এক গবেষণা বলছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে নারীদের চেয়ে পুরুষদের মৃত্যুর ঘটনা বেশি ঘটছে। এর জন্য ধূমপান, মদ্যপান এবং দুর্বল স্বাস্থ্যকে দায়ী করা হয়েছে।
গবেষকরা বলছেন, পুরুষদের এসব অভ্যাসের কারণেই তাদের মৃত্যু ঝঁকি বেশি। অর্থাৎ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষরা এগিয়ে আছে।
সাম্প্রতিক সময়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি চীনে এবং মৃত্যুর সংখ্যা ইতালিতে। করোনার হানায় ইউরোপের দেশ ইতালি যেন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে।

দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৪৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। ফলে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে ৬ হাজার ৮২০ জন। নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৫ হাজার ২৪৯ জন। ফলে দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৯ হাজার ১৭৬।

ইতালিতে করোনায় আক্রান্তের মধ্যে ৬০ ভাগই পুরুষ। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে দেশটির ৭০ ভাগের বেশি পুরুষের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির জাতীয় স্বাস্থ্য দফতর এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
অপরদিকে, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশে করোনায় আক্রান্তে এগিয়ে রয়েছে নারীরা। অর্থাৎ দেশটিতে পুরুষের তুলনায় নারীদের আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। তবে সেখানেও দেখা গেছে নারীরা বেশি আক্রান্ত হলেও পুরুষের মৃত্যুর হার বেশি।
দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়াদের মধ্যে ৫৪ ভাগই পুরুষ। হোয়াইট হাউসের করোনাভাইরাস বিষয়ক সমন্বয়কারী ড. দেবোরাহ বিরক্স এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ইতালির দিকে লক্ষ করলে আমরা দেখতে পাই যে, সেখানে উদ্বেগজনক ঘটনা ঘটছে।
তিনি বলেন, যে কোনো বয়সের নারীদের তুলনায় পুরুষদের মৃত্যুর হার বেশি। তিনি আরও বলেন, ইতালির এই তথ্য আমাদের সাহায্য করবে। এর ফলে কাদের সুরক্ষিত রাখতে হবে এবং কিভাবে রাখতে হবে সে বিষয়ে আমরা আমেরিকার জনগণের সঙ্গে কথা বলতে পারব।
গ্লোবাল হেলথ ৫০/৫০-এর সহ-পরিচালক সারা হকস বলেছেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নারীর তুলনায় পুরুষের মৃত্যুর হার বেশি। এর আগেও সার্স এবং মার্সের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন ম্যাকগভার্ন মেডিকেল স্কুলের রোগের সংক্রমক বিশেষজ্ঞ ড. লুইস অস্ট্রোস্কি।
পূর্বে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ক্ষেত্রেও দেখা গেছে হংকংয়ে সার্স ভাইরাসে পুরুষরা বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। মার্সের ক্ষেত্রেও পুরুষদের মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি ছিল। বেশ কিছু গবেষণা বলছে, নারীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাইরাসের ক্ষেত্রে বেশ শক্তিশালী হয় যার ফলে তাদের মৃত্যুর হার কম।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

অক্টোবর ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« সেপ্টেম্বর    
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।