• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং
বোয়ালমারীর প্রদ্যূৎ কুমার ঘোষের গামছাপাতা দই

কবিতাটি লিখেছেন – রুবেল সিদ্দিকী

প্রদ্যুৎ বাবুর ক্ষীর দই
খাইতে যদি চান,
থালা-বাটি না নিয়ে
গামছা কাধে যান।
দইতো নয়, দইয়ের রাজা
অমৃত তার স্বাদ,
না খেলে ভাই জীবন বৃথা
বেচে থাকাই বাদ!

ক্ষীর দই নাম শুনেছি, কিন্তু এই দইয়ের স্বাদ জানা ছিলোনা। মুরব্বিদের কাছে শুনেছি মহারাজপুরের দই। যে দই হাঁড়ি ভেঙ্গে নাকি গামছায় বেঁধে নিয়ে যাওয়া যায়। গল্পের গরুতো গাছেও চড়ে! সে রকম কল্প কাহিনিই এতোদিন মনে করে এসেছি। সত্যি সত্যিই যে দই গামছার বাঁধা যায় চক্ষে না দেখলে বিশ্বাস করতামনা।
সাংবাদিক মো. আনোয়ার হোসেন বরাবরই কৌতুহলি, এবং ভোজনরসিক। কোনো বিশেষ খাবারের নাম শুনলে সে খাবার কোথায় তৈরি হয় সে খবর নিয়ে তার স্বাদ গ্রহণের চেষ্টা করে। ক্ষীর দইয়ের নাম শুনে বোয়ালমারী বাজারের রাজদূত হোটেলের স্বত্বাধিকারী প্রদ্যূৎ কুমার ঘোষকে ক্ষীর দইয়ের প্রাপ্তি স্থানের কথা জিজ্ঞেস করে। প্রদ্যূৎ ঘোষ জানান ক্ষীর দই তিনিও বানাতে জানেন। তবে বোয়ালমারীতে ক্ষীর দইয়ের উপযুক্ত মূল্য দেয়ার ক্রেতা কম। সাথে সাথে সাংবাদিক আনোয়ার হোসেন জানতে চায়, সর্বনিম্ন কত কেজি হলে অর্ডার নেয়া যায় ? প্রদ্যূৎ ঘোষের কথা শুনে মো. আনোয়ার হোসেনের অর্ডারে বোয়ালমারীতে গতকালই সর্বপ্রথম পরীক্ষা মূলকভাবে তৈরি হয় ক্ষীর দই। সৌভাগ্য ক্রমে আমিও পেয়ে যাই এক মালসা দই। প্রতি কেজি দইয়ের দাম পড়ে ২৫০ টাকা। কম মিষ্টির,অনেকদিন মুখে লেগে থাকার মতো স্বাদ। ধন্যবাদ সাংবাদিক মো. আনোয়ার হোসেন ও রাজদূত হোটেল & রেস্টুরেন্টের স্বত্বাধিকারী প্রদ্যূৎ কুমার ঘোষকে।
## কাজী ফিরোজ এর ফেইসবুক থেকে সংগৃহিত

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

এপ্রিল ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« মার্চ    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।