• ঢাকা
  • শনিবার, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং

দেশ রুপান্তরের খবর

করোনা ভ্যাকসিন টিকা আজ আসছে দেশে

ছবি প্রতিকী

বাংলাদেশের মানুষের জন্য ভারত সরকারের উপহার হিসেবে দেওয়া অক্সফোর্ড-অ্যাস্টাজেনেকার করোনার টিকা ‘কভিশিল্ড’ আজ বৃহস্পতিবার দেশে আসছে। এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিশেষ ফ্লাইটে বেলা ১১টার দিকে ২০ লাখ টিকা ঢাকার হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে এসে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সেখান থেকে সংরক্ষণের জন্য টিকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) রাজধানীর তেজগাঁও কোল্ডচেইনে রাখা হবে। এর আগে টিকার নমুনা নেওয়া হবে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায়।

সেখানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনারসহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই টিকা হস্তান্তর করা হবে। গত বুধবার এই টিকা বাংলাদেশে আসার কথা ছিল। কিন্তু ফ্লাইড শিডিউলের কারণে তা এক দিন পিছিয়ে আজ আসছে।
স্বাস্থ্য বিভাগের প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।

গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে আজ দেশে ভারতের টিকা আসার তথ্য জানানো হয়। সেখানে প্রথমে দুপুর দেড়টায় টিকা বাংলাদেশে আসার কথা বলা হয়েছিল এবং বিমানবন্দর থেকে সরাসরি কোল্ডচেইনের নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। পরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা টিকা এসে পৌঁছানোর পরিবর্তিত সময়সূচি ও হস্তান্তর অনুষ্ঠানের কথা জানান। সংবাদ সম্মেলনে এই টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হবে বলেও জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়কারী জুয়েনা আজিজ, আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম উপস্থিত ছিলেন।

ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের উৎপাদিত এই টিকা আজ দেশে এসে পৌঁছালে দক্ষিণ এশিয়ার ছয় দেশের মধ্যে বাংলাদেশও হবে একটি। ভারতের গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ভারত বাংলাদেশসহ বন্ধুপ্রতিম ছয় দেশকে টিকা উপহার দিচ্ছে। এর মধ্যে মালদ্বীপ ও নেপালে গতকালই টিকা পৌঁছে যাওয়ার কথা। আজ পৌঁছানোর কথা বাংলাদেশ ও নেপালে। আগামীকাল শুক্রবার মিয়ানমার ও সেসেলেসে টিকা যাওয়ার কথা রয়েছে।

তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এক বক্তব্য ঘিরে আজ ভারত থেকে আসা টিকার সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে কন্ট্রাক্ট ফার্মিংবিষয়ক এক অনুষ্ঠান শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের জানান, ভারত থেকে আজ বৃহস্পতিবার করোনাভাইরাসের ৩৫ লাখ টিকা বাংলাদেশে আসছে। এর মধ্যে ২০ লাখ টিকা বাংলাদেশ উপহার হিসেবে পাচ্ছে। এ ছাড়া চুক্তির আওতায় প্রথম চালান হিসেবে ১৫ লাখ টিকা দেশে আসবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এই তথ্যের পরিপেক্ষিতে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল হাসান পাপন গতকাল মিরপুর স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের ম্যাচ শেষে সাংবাদিকদের বলেন, প্রথম কথা হচ্ছে কালকে (আজ) ৩৫ লাখ ভ্যাকসিন আসছে বলে আমার জানা নেই। আমি জানি ভারত সরকারের কাছ থেকে ২০ লাখ আসবে, সেটা হচ্ছে ভারত সরকারের ডোনেশন। আর যেটা সরকার কিনছে যে ৫০ লাখ আমার জানা মতে, এটা ২৫ জানুয়ারি আসবে।

ভারতে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে তিন কোটি টিকা কিনতে গত নভেম্বরে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও সেরাম ইনস্টিটিউটের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০ লাখ করে ছয় মাসে এই টিকা বাংলাদেশ সরকারের কাছে পৌঁছে দেবে বেক্সিমকো। প্রতি টিকার দাম পড়ছে ৫ ডলার। বেক্সিমকো সরকারকে জানায়, জানুয়ারির শেষে অথবা ফেব্রুয়ারির প্রথমে বাংলাদেশে এই টিকা আসা শুরু হবে। কিন্তু ৪ জানুয়ারি সেরাম ইনস্টিটিউটের এক কর্মকর্তার বক্তব্যে বাংলাদেশে সময়মতো টিকা পাওয়া নিয়ে একধরনের বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী আদর পুনাওয়ালার বরাত দিয়ে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট (এসআইআই) বলেছে, তারা আগামী দুই মাসে ভারতে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করবে। তারপরই রপ্তানির উদ্যোগ। এর ফলে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস ও সিরাম ইনস্টিটিউটের চুক্তি অনুযায়ী সময়মতো টিকা পাওয়া নিয়ে নানা ধরনের উদ্বেগ দেখা দেয়। পরে সরকার ও বেক্সিমকোর পক্ষ থেকে বারবার সময়মতো টিকা আসার কথা বলা হয়। এমন অবস্থায় ভারতের উপহারের টিকা এসে পৌঁছানোর খবরে টিকা পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর হতে যাচ্ছে।

কীভাবে ট্রায়াল হবে :  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নির্ণয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) কর্মকর্তারা দেশ রূপান্তরকে বলেন, দেশে ভারতের উপহারের ২০ লাখ টিকা আসার পর প্রথমেই এই টিকা দিয়ে ‘ভ্যাকসিনেশন ট্রায়াল’ বা টিকার মহড়া করবে সরকার। টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে নানাবিধ কথা ওঠার কারণে প্রথমে এই টিকার কিছু অংশ রাজধানীতে স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মুক্তিযোদ্ধাসহ অগ্রাধিকারভিত্তিক তালিকার প্রত্যেক শ্রেণির প্রতিনিধিদের দেহে প্রয়োগ করা হবে। পরে সাত দিন তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার পাশাপাশি জাতীয় পর্যায়ে টিকা বিতরণ পরিকল্পনার পদ্ধতির নানা দিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।

তবে ট্রায়ালে অংশ নিতে কাউকে জোর করা হবে না বলে জানান এসব কর্মকর্তা। তারা দেশ রূপান্তরকে বলেন, স্বেচ্ছায় স্বপ্রণোদিত হয়ে যারা ট্রায়ালে অংশ নিতে চাইবেন, কেবল তাদেরই টিকা দেওয়া হবে। এমনকি জাতীয় পর্যায়েও কাউকে জোর করে করোনার টিকা দেওয়া হবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা দেশ রূপান্তরকে বলেন, জাতীয় পর্যায়ে করোনার টিকা দেওয়ার আগেই ট্রায়াল করা হবে। টিকা দিয়ে সাত-আট দিন দেখা হবে। তারপর দেশব্যাপী শুরু হবে। ট্রায়ালে স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়াও সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ যে জনগোষ্ঠী তাদের দেওয়া হবে। আশা করছি টিকা আসার এক সপ্তাহের মধ্যেই ট্রায়াল শুরু করা যাবে। ট্রায়ালের জন্য টিকার জাতীয় তালিকা থেকে বাছাই করা হবে।

টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগকে ‘ট্রায়াল ভ্যাকসিনেশন’ বলছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। তারা জানান, অনেকটা মহড়ার মতোই। ঢাকা শহরের একটা কেন্দ্রে প্রথম দিন টিকা দেওয়া হবে। টিকায় কোন বা কী ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়, টিকা দেওয়া শুরু করলে কোনো সমস্যা হয় কি না, টিকা নিতে আসা লোকজনের মনোভাব, পরিবেশ, জাতীয় টিকা পরিকল্পনা পদ্ধতি ঠিকমতো কাজ করে কি না, ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে এসব দেখা হবে। পরে সেই অনুযায়ী প্রয়োজনে টিকা পরিকল্পনা সংশোধন করা হবে। এরপরই জাতীয় পর্যায়ে টিকা দেওয়া শুরু করা হবে।

এই কর্মকর্তা বলেন, শুধু ট্রায়াল নয়, টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে যে কাউকে স্বেচ্ছায় রাজি হতে হবে। স্বেচ্ছায় রাজি না হলে টিকা দেওয়া হবে না। জোর করে মানুষকে টিকা দেব না।

ট্রায়ালের সুবিধা কী জানতে চাইলে এই কর্মকর্তা বলেন, টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে নানাবিধ কথা হয়। ট্রায়াল করলে সবাই নিশ্চিত হতে পারবে যে কী ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়। আমরা জানি যেখানে টিকা দেওয়া হয়, সেখানে ব্যথা হবে, জ্বর হতে পারে, বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে। এগুলো যেকোনো টিকার ক্ষেত্রেই হতে পারে। এ ছাড়া আলাদা কিছু হয় কি না, সেটা জানা যাবে। তাড়াহুড়ো না করে সব দিক বিবেচনায় নিয়ে টিকা শুরু করতে হবে।

এ ব্যাপারে আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন দেশ রূপান্তরকে বলেন, ট্রায়ালের মধ্য দিয়ে একটি অভিজ্ঞতাও হবে। কীভাবে টিকা দিতে হয়, কত সময় লাগে, এসব জানা যাবে। মূলত ঢাকায় এই ট্রায়াল করা হবে। তবে আগ্রহী লোকজন যদি বেশি হয়, তাহলে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে হবে।

এই বিশেষজ্ঞ বলেন, ট্রায়াল করা গেলে টিকা দেওয়া ও টিকার কী ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়, সে সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যাবে। টিকা নিতে আগ্রহী লোকজনের মধ্যে যদি কোনো ভয়ভীতি থাকে, সেটাও দূর হবে। অচেনা একটা জিনিস মানুষ চোখের সামনে দেখতে পারবে।

টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগের ব্যাপারে গতকালের সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য বিভাগের সচিব বলেন, টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালকে নির্বাচন করা হয়েছে। সেখানে ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। তারপর বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার প্রটোকল অনুযায়ী, এক সপ্তাহ অপেক্ষা করব। আমরা দেখব টিকা নেওয়ার পরে তাদের মধ্যে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় কি না।

সচিব আরও বলেন, প্রথম দিন চিকিৎসক, নার্স, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, পুলিশ, সেনাবাহিনী, প্রশাসন, সাংবাদিকদের একজন করে প্রতিনিধিকে টিকা দেওয়া হবে। আমরা প্রথম দিন এ রকম ২০ থেকে ২৫ জনকে টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছি। আমরা কাজ করছি এই ২০-২৫ জন কারা হবেন।

টিকা প্রয়োগ শুরুর দিনক্ষণের বিষয়ে সচিব বলেন, আমাদের একটা সম্ভাব্য দিন ঠিক করা আছে ২৭ অথবা ২৮ জানুয়ারি। তবে এটা চূড়ান্ত নয়।

পর্যবেক্ষণ শেষে সারা দেশে টিকা বিতরণ : গতকালের সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান জানান, টিকা বিতরণের পরিকল্পনা ইতিমধ্যেই করে ফেলা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে সারা দেশে টিকা বিতরণ শুরু হবে। সরকারের কেনা টিকা জেলা পর্যায়ে পৌঁছে দেবে বেক্সিমকো। আর ভারত সরকারের উপহার হিসেবে আসা টিকা সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির আওতায় জেলা পর্যায়ে পৌঁছানো হবে।

তিনি জানান, আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি জেলা-উপজেলা ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে টিকা দেওয়া হবে।

টিকা সংরক্ষণের বিষয়ে সচিব বলেন, উপহার হিসেবে পাওয়া টিকা ঢাকায় কোল্ডচেইনে রাখার চেষ্টা করছি। ঢাকা থেকে বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জনদের কাছে পাঠানো হবে। এটা ইপিআই কর্মসূচির আওতায় যেভাবে টিকা পাঠানো হয়, সেভাবে পৌঁছে দেওয়া হবে।

টিকার নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী : সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য সচিব আবদুল মান্নান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ভ্যাকসিনের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরে টিকা গ্রহণ করা থেকে শুরু করে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত ভ্যাকসিনের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থাকবে। এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। পুলিশের পাহারায় ঢাকার বাইরে ভ্যাকসিন নিয়ে যাওয়া হবে। কোনো সমস্যা হবে না। আর ঢাকার কেন্দ্রগুলোয় পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে জুয়েনা আজিজ বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিমানবন্দরে টিকা গ্রহণ করা থেকে শুরু করে পুরো নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। টিকা যেখানে সংরক্ষণ করা হবে, সেখানেও তারা থাকবে। এমনকি ঢাকা থেকে যখন বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাওয়া হবে, তখনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থাকবে। যখন টিকা দেওয়া হবে, তখন সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেন থাকে, মানুষ যেন অযথা ভিড় না করে বা সুস্থ পরিবেশে স্বাভাবিকভাবে যেন টিকা দেওয়া যায়, সে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

এপ্রিল ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« মার্চ    
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০  
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।