• ঢাকা
  • শনিবার, ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ই মে, ২০২৪ ইং

দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন)

নগরকান্দার গুরুত্বপূর্ণ সড়কে দায়সারা সংস্কার

ছবি সংযুক্তঃ (সড়ক বিভাগের ফরিদপুর-নগরকান্দা সড়কের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের শশা গ্রামের শশা ব্রীজ সংলগ্ন সড়কের ধসে যাওয়া অংশে দায়সারা সংস্কার)

শফিকুল খান জনি,নগরকান্দা (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ

ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার লস্করদিয়া ইউনিয়নের শশা ব্রিজসংলগ্ন সড়কের বেশ কিছু অংশ ধসে পড়েছে। ধসে যাওয়া সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে হাজার হাজার যানবাহন। যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

উল্লেখ গত বছরের জুলাইয়ে শশা ব্রিজ সংলগ্ন সড়কের এই স্থানে বড় ধরনের ফাটল দেখা দেয়। খবর পেয়ে ফরিদপুর সড়ক বিভাগের লোকজন এসে সামান্য কিছু জিও ব্যাগ ফেলে যায়। এতে সড়কটি কোনোরকমে চলাচলের উপযোগী হলেও ১০-১৫ দিনের মাথায় একইভাবে আবারো ভেঙে পড়ে।
যা থেকে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশংকা করছে স্থানীয়রা ।

জানা গেছে, ফরিদপুর সড়ক বিভাগের নগরকান্দা- ফরিদপুর সড়কের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৮ কিলোমিটার। সড়কটি ফরিদপুর সদর থেকে নগরকান্দা উপজেলার জয়বাংলা মোড়ের ঢাকা-খুলনা বিশ্বরোডে মিলিত হয়েছে। এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ট্রাক-ভ্যানগাড়ি, বিভিন্ন ধরনের যানবাহন এবং রোগী বহনকারী গাড়ি চলাচল করে।

স্থানীয়রা জানান, সড়কের নির্মাণ কাজ যথাযথভাবে না হওয়ায় বিভিন্ন স্থানে সড়ক ধসে যাচ্ছে। ধসে যাওয়া বেহাল সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে যানবাহন চলাচল করছে। সড়কের ধসে যাওয়া অংশ দায়সারা সংস্কার করা হয়েছে, যা কোনো উপকারেই আসছে না। দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা চলতে থাকলেও, এসব সমস্যা দেখার বা সমাধান করার জন্য কেউ নেই। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ স্থায়ী ব্যবস্থা না নেওয়ায় এলাকাবাসীর দুর্ভোগ শেষ হচ্ছে না। ধসে যাওয়া সড়ক এখনই মেরামত করা না হলে যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ফরিদপুর সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ইমরান ফারহান বলেন, সড়কের ধস থামাতে তাৎক্ষনিক সেখানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছিল। আশা করছি কিছু দিনের মধ্যে সড়কের ধসে যাওয়া স্থানে, স্থায়ী সংস্কারের কাজ শুরু করা সম্ভব হবে।

শফিকুল খান জনি
২০ ফেব্রুয়ারী ২০২২।

ফেসবুকে লাইক দিন

তারিখ অনুযায়ী খবর

মে ২০২৪
শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
« এপ্রিল    
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
দুঃখিত! কপি/পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন।